বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ড্যাবল সেক্টর কোনটি
বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ড্যাবল সেক্টর কোনটি
বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক লোক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। বিশ্বব্যাপী বেকার যুবকেরা এই সেক্টরের দিকে সম্পৃক্ত হচ্ছে ।
ফ্রিল্যান্সিং এর প্রকারভেদ
ফিল্যান্সিংয়ের বেশ কিছু সেক্টর আছে। যেমন-ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং, ডাটা এনালাইসিস, ভিডিও এডিটিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, কন্টেন্ট রাইটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং,ইমেইল, ওয়েবসাইট, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড ইত্যাদি।
এ সব সেক্টরের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ এবং ডিমান্ডড্যাবল সেক্টর। ডিজিটাল মার্কেটিং বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং আয়ের দিকে তৃতীয়তম। বাংলাদেশের প্রায় ৭ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার আছে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে সম্পৃক্ত।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় পেশা। অনলাইনে পণ্য সামগ্রী ও সেবার বিজ্ঞাপন বা প্রচার করার নামই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। অন্য কথায় ডিজিটাল মার্কেটিং একটি কৌশল যা ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে দ্রব্য সামগ্রী এবং সেবার বিজ্ঞাপন দেয়া কে ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান মাধ্যম হল সোশ্যাল মিডিয়া অর্থাৎ ফেসবুক, ইউটিউব, মোবাইল, হোয়াটসঅ্যাপ, টিকটক, twitter কিংবা এসিও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, রেডিও, টেলিভিশন, ইন্সট্রাগ্রাম ইত্যাদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য উপযুক্ত মাধ্যম।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্বঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ লোক এই পেশার সাথে জড়িত হচ্ছে । ব্যবসায়ী মহল তাদের টার্গেটকৃত মালামাল বিক্রির জন্য সরাসরিভাবে এবং ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগের মাধ্যমে অধিকতর সুবিধা পাচ্ছেন।
উপসংহার
ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান বিশ্বে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তাই এই পেশার সাথে যুক্ত হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। ডিজিটাল মার্কেটিং কে গলামুখী করতে হলে এর ব্যাপক প্রচার এবং প্রসার ঘটাতে হবে। তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং সংশ্লিষ্ট মানুষের মধ্যে আস্থা সৃষ্টি করবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url