বিট খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও অপকারিতা
হিজামা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
বিটরুট একটি খনিজ উপাদান ও ভিটামিন সমৃদ্ধ উদ্ভিদ জাতীয় সবজি । এটা কন্ডিটিভা গ্রুপে ভালগারিস জাতীয় উদ্ভিদ । এটা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী। এই বিট নানা জাতের হয়ে থাকে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, আয়রন, আয়োডিন, প্রোটিন, ভিটামিন সি ইত্যাদি। বিটরুট খেলে শরীরকে বিশেষভাবে সতেজ করে।
বিটরুট স্বাস্থ্য ও সুস্থতায় বিশাল অবদান রাখতে সক্ষম । শীতকালে বাজারে নানা ধরনের সবজি থাকে তার মধ্যে গাঢ় লাল ও গোলাপী রঙের এই সব্জিটি আপনার শরীরে কি পরিমান উপকার করে সেই বিষয়ে আমরা আলোচনা করব। এটি যেকোন ডায়েটে একটি মুল্যবান সংযোজন।
আপনাদেরকে পূর্বে জানানো হয়েছে বিট রুট একটি উদ্ভিদ জাতীয় খাবার। বিশেষজ্ঞদের মতে বিটে থাকে অসংখ্য ভিটামিন। এটি পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ। যারা নিয়মিত বিটরুট খায় তাদের শরীরের জন্য এই সবজি খুবই উপকারী। নিচে আমরা বিটের ২০টি উপকারিতা বর্ণনা করলামঃ
১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ বিটরুটে প্রচুর পরিমাণ নাইট্রেট থাকে। শরীরের নাইট্রিক অক্সাইড তৈরি করে রক্তনালী প্রসারিত করে ।👼 যারা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত তাদের জন্য বিটরুট বিশেষ সহায়ক শক্তি। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত বিটের জুস সেবন করলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
২। শরীরে জ্বালাপোড়া কমায়ঃ বিটে থাকা নাইট্রেট রক্তনালী জ্বালাপোড়া কমিয়ে দেয় । এছাড়াও বিটে আছে বেড লাইন যা এক ধরনের পিগমেন্ট এটাও রক্তনালীর প্রদাহ হ্রাস করে। এই উপাদান দুটি আপনার শরীরে রোগের ঝুঁকি কমায়।
৩। দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি করেঃ আমাদের শরীর দিনে দিনে দৈহিক শক্তি কমতে থাকে। তখন শরীরের শক্তি বাড়াতে হলে বিট সাহায্য করবে। কারণ বিটের মধ্যে অনেক গুনাগুন আছে । বৃদ্ধ বয়সে নাতি নাতনির সাথে খেলাধুলা করতে চাইলে খাবার তালিকায় বিটরুট সংযোগ করুন।
৪। হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ আপনার যদি হজমের সমস্যা থাকে তাহলে বিট খাওয়া শুরু করুন এতে আপনার হজম সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা দূরীভূত করবে। বিট একটি আঁশ জাতীয় খাদ্য। কোষ্ঠকাঠিন্যসহ বিভিন্ন রোগের ঝুকি হ্রাস করে।
৫। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমেঃ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে বিট ফল খুব সক্রিয় ভূমিকা পালন করে। অধিক মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পিগমেন্ট হলে লাল বিট কাটসিনোজেনের বিরুদ্ধে বড় ভূমিকা রাখে। এ ছাড়াও ড্রাইভার্টিকলাইটিস নামক ক্যান্সার থেকে সুরক্ষা করে।
আরো পড়ুন :
৬। চোখের যত্নে অতুলনীয়ঃ সবুজ বিট কাঁচা বস্থায়অবস্থায় চোখের জন্য খুব উপকারী । সিদ্ধ বিটে থাকে অক্সিডেন্ট যাকে লুটেন বলে । 👱লুটেন সম্পর্কিত চোখের অসুখ কমাতে সহযোগিতা করে। এর মধ্যে উদ্ভিদ উৎপাদিত হাই টোকেমিক্যাল বর্তমান আছে যা চোখের শক্তি ও সুস্থতা বৃদ্ধি করে।
৭। হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ বিটে সি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ থাকায় হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ফাইবার, পটাশিয়াম এবং ফলেট হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে। পটাশিয়াম রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক এর ঝুঁকি কমায়।
৮। বিটে ক্যালাইন নামক একটি যৌগ আছে যা প্রদাহ এর বিরুদ্ধে কাজ করে এবং শরীরের শক্তি বাড়িয়ে দেয়।
৯। কোলন ক্যান্সার থেকে প্রতিরক্ষার জন্য বিট অত্যন্ত কার্যকরী।
১০। রক্তে কোলেস্টেরল অতিমাত্রায় থাকলে বিটের জুস তার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
১১। বিটের যেসব পুষ্টি উপাদান আছে তা শরীরের ত্বককে সুন্দর রাখে এবং চেহারায় বার্ধকের ছাপ পড়তে দেয় না।
১২। বিটে ফাইবার থাকায় হজম শক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত করে।
১৩। বিট শরীরে ভালো ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বৃদ্ধি করে অসুখের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
১৪। বিটে আয়রন থাকায় হিমোগ্লোবিন তৈরি করে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
১৫। বিটরুট মস্তিষ্কের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
বিটরুট নামের এই সবজিটি আমাদের দেশে খুব একটা পরিচিত নয়। এটা আমেরিকা, কানাডা, ইংল্যান্ড সহ পশ্চিমা বিশ্বে খুব জনপ্রিয়। শীতকালিন এই সবজিটি বর্তমান সারা বছরই দেখা যায় । বিটরুট পুষ্টিগুনে ও ওষুধগুণে ভরপুর। এই সবজিটিকে অনেকে সুপার ফুডো বলে এতে রয়েছে একটি অক্সিডেন্ট। যা শরীরের বিভিন্ন কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে । এছাড়াও সম্ভাব্য ক্যান্সার এবং হৃদরোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
বিট বিভিন্ন রকমের খাওয়া যায়। কাঁচা কিংবা রান্না অথবা ছুপের সাথে মিক্সার করে বিট খাওয়া যায়। এটা শুধু সুন্দর দেহ এবং নানা রঙের কারণেই নয় বরং রোগ মুক্ত শরীর তৈরি করার জন্য সুপারফুট হিসাবে বিট কাজ করে থাকে।👳 বিটের সালাদ, জুস ইত্যাদি বানিয়ে খাওয়া যায়। বিভিন্ন সবজির সঙ্গে মিশিয়ে রান্না করেও খাওয়া যায়।
আপনি জেনে থাকবেন বিট রান্না করা অথবা কাঁচা উভয় অবস্থায় খাওয়া যায় । কাঁচা বিট খেলে অধিক উপকার পাওয়া যায়।
বিটের জুস,সালাদ ইত্যাদি তৈরি করে খেতে পারেন। তবে বিভিন্ন তরকারির সাথে রান্না করে বিট খেতে পারেন।
আপনাদের মধ্যে যাদের নিম্নরূপ সমস্যা রয়েছে তারা বিটরুট খাওয়া থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
১। বিট নিয়মিত না খেয়ে প্রতি সপ্তাহে ৪-৫ দিন খাওয়া উত্তম।
২। যাদের লো ব্লাড প্রেসার আছে তাদের জন্য বিট রুট না খাওয়াই ভালো। কারণ এতে উপকারের চেয়ে ক্ষতির সম্ভাবনা বেশি।
৩। যাদের কিডনির সমস্যা আছে কিংবা কিডনিতে পাথর জমেছে তাদের বিটরুট খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
৪। ডায়াবেটিস রোগীদের বিট খাওয়া ঠিক হবে না । কারণ বিটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স খুব উচ্চতর থাকে। রক্তের শর্করা দ্রুতবৃদ্ধি পায়।
৫। যাদের এলার্জি সমস্যা আছে তাদের বিটরুট খাওয়া ঠিক নয় । কারণ এতে ত্বকে জ্বালাপোড়া, চুলকানি, ফোসকা পড়তে পারে। তাই এলার্জি সমস্যা জনিত কারণে বিট খাওয়া সমীচীন নয়।
৬। অধিক পরিমাণ বিটের জুস খেলে শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে।
৭। বিটের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। এই জন্য অতিরিক্ত বিট খাওয়া যাবেনা।
৮। অনেকের শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে তারা যদি বিট খায় তাহলে প্রসাবের রং লাল বা গোলাপি হয় সে ক্ষেত্রে বিট খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।
৯। অনেকের বিট খেলে পেটের পিড়া দেখা দিতে পারে। ফলে পায়খানার রং পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আবার পেটে ব্যথাও হতে পারে।
১০। গর্ভাবস্থায় বিটরুট খাওয়া ঠিক না। 👨বিটে নাইট্রেটের উৎপাত উপাদান থাকে। এর মত অবস্থায় গর্ভবতী নারীদের জন্য বিট ক্ষতিকর হতে পারে। মাথা ঘুরানো চোখ মুখ ঠোট হাত ও পায়ের চারপাশে ত্বকের রং নীল হওয়া সম্ভাবনা আছে। তাই গর্ভাবস্থায় বেডরুট থেকে বিরত থাকা উচিত।
১১। যারা পেটুক তাদের লিভার এর ক্ষতি হতে পারে বেশি পরিমাণ বিট খেলে লিভারে ধাতব আয়রন মজুদ হতে পারে। এটা লিভারের জন্য ক্ষতির কারণ
১২। যেসবমেয়েদের শরীরের ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কম তাদের অতিরিক্ত বিটের জুস খাওয়া ক্ষতির কারণ হতে পারে।
- বিট কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর
বিভিন্ন পর্যবেক্ষণে পরিলক্ষিত হয়েছে বিট অক্সালেট সমৃদ্ধ এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার বিশেষ কারণ দেখা দিতে পারে। বিটরুট ইউরিনারী অক্সালেট বৃদ্ধি করে এবং শরীরে ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথরের সম্প্রসারণ ঘটা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণে পরিলক্ষিত হয়েছে বিট অক্সালেট সমৃদ্ধ এবং কিডনিতে পাথর হওয়ার বিশেষ কারণ তে পারে। যারা কিডনিতে পাথরের প্রবলেম এ ভুগছেন তাদের বিট রুট এর রস না খাওয়াই ভালো। অতিরিক্ত বিটের জুস পান করলে বিভিন্ন ক্ষতি হতে পারে। যেমন স্বাস্থ্যকর খাবার সবার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ নাও হতে পারে। সেজন্য কারো কারো জন্য ক্ষতির কারণ হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা আছে।
আরো পড়ুন::
বিট রুট এক ধরনের উদ্ভিদ জাতীয় সবজি। বেড গাছের মূলই এর খাদ্য উপাদানের অংশ। বিটের মূল গাঢ় বেগুনি লাল রঙের হয়। বিট দেখতে চোখ জুড়িয়ে যায়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে হলুদ সাদা বহু রং বিশিষ্ট বিট পাওয়া যায়। বিট ফল আমেরিকা, কানাডা, যুক্তরাজ্য সহ পশ্চিমাদেশ গুলিতে অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়।
তবে আমাদের দেশেও বিভিন্ন সবজির বাজারে এমনকি ফেরিওয়ালার নিকটও পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এই বিট কম ব্যবহৃত হয় বলে অল্প পরিচিতি রয়েছে। অথচ পৃথিবীতে একটি জনপ্রিয় উদ্ভিদ হল বিট যা আমাদের দেশে দাওয়াতে বা বিয়ে শাদীতে মিক্সড সালাতের সাথে বিট দেওয়া হয়। কাঁচা রান্না বা সালাদে এই সুস্বাদু ফলটি ব্যবহৃত হয়। স্বাস্থ্য সেবা দেখতে গেলে বিট রুটের অসাধারণ উপকার পাওয়া যায়।
বিট পাউডার ন্যাচারাল একটি খাবার উপাদান যা দেহের জন্য খুবই উপকারী। এটি সাধারণত ব্লাড প্রেশার কন্ট্রোল, দৈহিক শক্তি বৃদ্ধি এবং শারীরিক সহনশীলতা বৃদ্ধি করতে ব্যবহৃত হয়। চলুন বিট পাউডার খাওয়ার পদ্ধতি বর্ণনা করা যাকঃ
১। পানিতে মিশ্রণ করেঃ এক গ্লাস পানির মধ্যে এক চা চামচ বিট পাউডার মিক্সার করে নিন। প্রত্যহ সকালে খালি পেটে বিট খেতে পারেন। তাহলে সহজেই শরীরে শোষিত হবে এবং দ্রুত শক্তি যোগান দেবে।
২। শেকের সাথে ঃ একটা ব্লেন্ডারে দুধ, দই, কলা এবং অন্যান্য ফল আর বিট পাউডার একত্রে মিশ্রণ করে নিন। সকালের নাস্তা এবং বিকেলের ফ্লাক্স হিসাবে খেতে পারেন। মধু বা চিনি সংযোগ করে স্বাদ বৃদ্ধি করা যায়।
৩।জুসের সঙ্গে মিশ্রণ করেঃ আপনার ইচ্ছামত বিট পাউডার পানি বা জুসের সাথে মিশ্রণ করুন। এভাবে বিট রুট পাউডার সেবন করলে শরীরের জন্য উপকারিতা পাওয়া যাবে।
৪। সালাদের সঙ্গেঃ সামান্য বিট পাউডার আপনার সালাদের সাথে মিশিয়ে নিন এটি সুস্বাদু এবং ভিন্ন রং এনে দেবে। আর সালাদকে পুষ্টিকর হিসাবে তৈরি করবে।
৫। স্যুপের সঙ্গেঃ স্যুপের সঙ্গে বিট পাউডার মিশ্রণ করুন এতে সুপের রং অতিশয় আকর্ষণীয় হবে এবং বাড়তি পুষ্টি পাওয়া যাবে।
৬। ওটমিলের সাথেঃ ওটমিল রান্নার সময় বিটরুট পাউডার মিশিয়ে দিন। এটা সকালের নাস্তার সাথে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর হিসাবে খাবারের মাত্রা বাড়াবে ।
- গর্ভাবস্থায় কি বিটরুট খাওয়া যায
- ১। কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত হয়ঃ গর্ভাবস্থায় মহিলাদের দেহে ফোলা ভাব পরিলক্ষিত হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। বিট রোড এর ফাইবার শরীরে থাকা ফোলাভাব ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীভূত করে এবং প্রতিনিয়ত পেট পরিষ্কার রাখে।
- ২। নিউরাল টিউবের সমস্যা দূর করেঃ বিট রুট এ ফলিক এসিড বিদ্যমান থাকায় শিশুর স্নায়বিক সমস্যা এবং বিকাশ জনিত ত্রুটি গুলি ঝুঁকিয়ে রাস করতে সহযোগিতা করে।অতএব বিট রুট ভ্রনের বিকাশ ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
- ৩। আয়রনের ঘাটতি নিয়ন্ত্রণ করেঃ বিট ফল আয়রন সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে দেহের ক্লান্তি ও দুর্বলতা হ্রাস করতে সহযোগিতা করে । এটি নিরামিষ ভোজীদের আয়রনের একটি দারুণ উৎস।
- ৪। ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ গর্ভাবস্থায় মহিলাদের ওজন বেড়ে যায়। ফলে ওজন কমানো এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখা জরুরি হয়ে পড়ে। তাই কাঁচা বা রান্না করা বিট ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা উত্তম।
- ৫। ইক্লামসিয়ার ঝুঁকি কমায়ঃ যেহেতু বিট রুট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে তার ফলে গর্ভবতী নারীদের মধ্যে ইক্লামসিয়ার ঝুঁকি কমে।
উপরে আমরা আপনাদের কাছে বিট রুটের বিভিন্ন রকমের পুষ্টিগুণ, উপকারিতা, অপকারিতা ইত্যাদি বিষয়ে আলোকপাত করেছি। যা আপনাদের লাইফস্টাইলকে উন্নত এবং সমৃদ্ধশালী করবে। বিট রুট যদিও আমাদের দেশীয় সবজি নয় তবুও বর্তমান বাংলাদেশেএটা খুব জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বাজারে, রাস্তাঘাটে, ঝুড়িতে, ফেরিওয়ালার কাছে বিট ফল পাওয়া যায়। ফলে এটা এখন সহজলভ্য হয়েছে। আমরা আপনাদের জীবনযাত্রার মান আরো সহজ এবং উপভোগ্য করার জন্য নিত্য নতুন পোস্ট শেয়ার করব।
আমাদের আর্টিকেলগুলি যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে এবং আপনাদের উপকারে আসে তাহলে আমাদের এইলেখা সার্থক বলে মনে করব। তাই আরো নিত্যনতুন কনটেন্ট পেতে হলে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত থাকুন। তাহলে আমরা আরো লেখার জন্য উৎসাহিত হব।
`
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url