শিউলি ফুলের উপকারিতা সম্বন্ধে কিছু জানেন কি

পহেলা ফাল্গুন নিয়ে কবিতা জানুনশিউলি ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই ভালো করে কিছু জানেন না। তাই আপনি যদি তেমন কিছু না জেনে থাকেন অথচ জানার জন্য আগ্রহী, তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য।

কখন- শিউলি- ফুল -ফুটে

শিউলি ফুল চিনেন না এমন কাউকে তো আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। সবাই কম বেশী এই ফুলের নাম শুনেছে। কিন্তু আমরা অনেকেই একে শুধু মাত্র একটি ফুল হিসেবেই জানি। তাই চলুন শিউলি ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিই।

পেজ সূচিপত্র : শিউলি ফুলের উপকারিতা সম্বন্ধে কিছু জানেন কি 

শিউলি ফুলের উপকারিতা সম্বন্ধে কিছু জানেন কি সম্পর্কে 

শিউলি ফুল অনেকেরই পছন্দের একটি ফুল। এই ফুলের গাছ অনেকে তাদের বাগানে লাগিয়ে থাকে শুধু মাত্র নিজ বাড়ির সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য। কিন্তু এই গাছের রয়েছে অনেক উপকারিতা। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে রয়েছে এই গাছের অনেক কদর। এই গাছ এক দিকে যেমন সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে থাকে ঠিক তার সাথেও আবার এটি আমাদের অনেক ভেষজ উপকারে আসে। এই গাছ কে নিয়ে অনেক পৌরাণিক কাহিনী বর্ণনা করা রয়েছে। শিউলি ফুলের অনেক উপকারিতা রয়েছে, এই গুলো নিচে ক্রমান্বয়ে বর্ণনা করা হলো :

১. মধুমেহ রোগে শিউলি
শিউলি পাতা আমাদের রক্তে শর্করার মাত্রা হ্রাস করে থাকে। প্রাণী দেহে পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে যে, শিউলি ফুলের নির্যাস শক্তিশালী মধু মেহ রিরোধী প্রভাব ফেলে। তবে মানব দেহে এখনো এটি প্রয়োগ করা হয়নি। তবে আপনার যদি এই রকম কোনো সমস্যা থেকে থাকে তাহলে একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিন।

২. অন্ত্রের সমস্যায় শিউলি
আমাদের অন্ত্রে মধ্যে বিভিন্ন ধরণের কীট এর সংক্রমণ ঘটে। অন্ত্রের মধ্যে থাকা কীট গুলো কে বলা হয়ে থাকে পরজীবী কীট। এই গুলোর সংক্রমণের উপসর্গ হলো অন্ত্রের মাঝে অস্বস্তি ভাব হওয়া, ডায়রিয়া হওয়া আবার এর জন্য কখনো কখনো রক্ত স্বল্পতা বা এ্যানিমিয়ার মতো রোগ দেখা যায়।
কখন- শিউলি- ফুল -ফুটে
এই সমস্যা জন্য চিকিৎসকেরা প্রাথমিক কারন হিসেবে চিহ্নিত করেন সংক্রমিত খাদ্য, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও স্বাস্থ্য অবস্থা। তবে শিউলি লর রয়েছে এই সব পরজীবী ধ্বংস করার ক্ষমতা। তবে এই সকল বিষয়ের জন্য এক জন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সাথে ভালো করে পরামর্শ নিয়ে নিবেন।

৩. ত্বকের জন্য শিউলির ব্যবহার
শিউলি ত্বকের জন্য অনেক উপকার করে থাকে। শিউলি ফুলের নির্যাস হলো একটি চমৎকার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। কাজেই আমাদের দেহের ফ্রী রেডিকল  জনিত ক্ষতির সমস্যা মোকাবিলা করার একটি আদর্শ উপায় হলো এই শিউলি। ফ্রী রেডিকল কিংবা প্রতিক্রিয়াশীল অক্সিজেন আমাদের দেহের সকল মুখ্য অঙ্গের জন্যই অনেক ক্ষতিকর। চাপ কিংবা অন্য কোনো কারনে আমাদের শরীরে যদি প্রচুর পরিমাণে ফ্রী রেডিকেল জমে যায় তাহলে আমাদের শরীর সামগ্রিক কর্ম ক্ষমতা হারায়৷ আর শিউলি একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট হিসেবে আমাদের সেই কর্ম ক্ষমতা কে বৃদ্ধি করে। তা ছাড়া অকাল বার্ধক্যের চিহ্ন গুলো যেমন ত্বকে গাঢ় দাগ পড়া এবং কালো ছোপ হ্রাস করতে পারে। শিউলি ফুলের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এই সব হ্রাস করে।

৪. সন্ধি বাত কিংবা সায়াটিকাতে শিউলি পাতা
এই রোগটি বিশ্বের সব চেয়ে প্রচলিত প্রদাহ জনক একটি রোগ। এই রোগের কারনে হাড় বা অস্থির জোড় গুলোতে প্রদাহ আর সায়াটিকা হলো স্নায়ুতে তীব্র ব্যাথা হওয়া। মানব দেহে দীর্ঘ তম স্নায়ু হলো সায়াটিকা স্নায়ু। এটি পিঠের নিচ থেকে একদম গোড়ালি পর্যন্ত বিস্তৃত। বর্তমান কালে এই রোগের চিকিৎসার জন্য ফিজিও থেরাপি এবং শক্তিশালী অ্যান্টি বায়োটিক এই দুই পদ্ধতিতে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। তবে এই রোগের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। আর সেই জন্য গবেষকরা অবশেষে ভেষজ ও আয়ুর্বেদিক প্রতিকারের শরণাপন্ন হচ্ছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাকেরা সন্ধিতে ব্যাথা কমাতে শিউলির ক্বাথ ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

৫. শিউলির অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ
গবেষকরা দাবি করেন যে, আয়ুর্বেদিক ঔষধ গুলো ও ব্যাকটেরিয়া গুলো একই সাথে ক্রম বিকাশ হওয়ার ফলে এরা এক সাথে দীর্ঘ কাল ধরে সহাবস্থানে আছে। মানে এই জীবাণু গুলোর বিরুদ্ধে একটা প্রতিরোধ ব্যাবস্থা গড়ে তুলা কেবল এই সকল ভেষজ উদ্ভিদ এর পক্ষেই সম্ভব।


কারণ ব্যাকটেরিয়া জনিত যে সকল জীবাণু গুলো রয়েছে সেই সব জীবাণু এই সব ভেষজ উদ্ভিদ এর বিরুদ্ধে  না। আয়ুর্বেদ এবং লোক চিকিৎসা পদ্ধতি তে এই শিউলি কে একটি কার্যকর অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। দুইটি ভিন্ন গবেষণার জন্য শিউলির নির্যাস দুটি ভিন্ন দ্রাবকে নিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে।

শিউলি গাছ কখন রোপণ করা ভালো

শিউলি গাছ রোপণ করার জন্য একটি উপযুক্ত সময় রয়েছে। এই সময়ে আপনি যদি শিউলি গাছ রোপণ করেন তাহলে তা ভালো ভাবে গ্রোথ করার সম্ভবনা রয়েছে। তাই আপনি যদি শিউলি গাছ লাগাতে চান তাহলে উপযুক্ত সময় হলেই তা রোপণ করবেন। শিউলি গাছ রোপণ করার উপযুক্ত সময় হলো বর্ষা কাল। অর্থাৎ জুলাই মাসে। তা ছাড়া অন্য সময় গুলোতেও আপনি শিউলি গাছের চারা লাগাতে পারবেন। তবে সে সময় তুলনা মূলক আপনাকে বেশী পরিমাণ যত্ন করতে হবে।

শিউলি গাছের পরিচর্চা করার উপায়

শিউলি গাছের পরিচর্চা করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই ভালো করে জানেন না। শিউলি গাছ রোপণ করার পর এর ভালো ভাবে বেড়ে উঠার জন্য এর প্রতি কিছু যত্ন করতে হয়। তাহলে গাছ সুন্দর ভাবে বেড়ে উঠতে পারে। তাই আপনি যদি একজন শিউলি গাছ প্রেমী হয়ে থাকেন এবং এই গাছ দিয়ে নিজের বাগান কিংবা বাড়ির সৌন্দর্য বাড়াতে চান তাহলে অবশ্যই এর যত্ন নিতে হবে। শিউলি হলো গুল্ম জাতীয় একটি গাছ। এই গাছ অনেকে বাগানে কিংবা ছাদে রোপণ করে থাকে। বাসার বাড়ির ছাদে অনেকে এই গাছ টবে রোপণ করে থাকেন। প্রথমে এতে বছর দেড়েক এর মধ্যে ফুল চলে আসে তবে তা খুব কম পরিমাণে হয়ে থাকে। আর বছর তিনেক হলে গাছ জুড়ে ফুল ধরে।

টবে প্রথমে বীজ বা চারা রোপণ করার পর টব বদলাতে হয়। তার সাথে বেড়ে যাওয়া শিকড় গুলো কেও কেটে ফেলতে হয়। তাই গাছ বড় হওয়ার সাথে সাথে খেয়াল রাখতে হবে টব বদল করা ও শিকড়ের দিকে। নার্সারি থেকে আনা কলমের গাছ প্রথমে চার বা ছয় ইঞ্চির টবে বসাতে পারেন।


আর সময় মতো শিকড় ছাঁটাও দরকার। গাছের গোড়া শক্ত হয়ে গেলে এবং ফুল ফুটা শুরু করলে তা ১২ ইঞ্চির টবে স্থানান্তর করে নিবেন। শিকড় গোড়ার দিকে মারলেই ছেটে ফেলবেন। গাছের গোড়ায় পানি জমে থাকলে দেখলে তা নিষ্কাশন করার ব্যবস্থা করবেন। তা না হলে গাছের গোড়া নষ্ট হয়ে যাবে। সময় মত গোবর সারের ব্যবস্থা করবেন। পোকার আক্রমণ ঠেকানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

বিভিন্ন চিকিৎসায় শিউলি পাতার ব্যবহার

শিউলি গাছ বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি হলো একটি ভেষজ উদ্ভিদ। আয়ুর্বেদে এর অনেক কদর রয়েছে। এই গাছ কে আমরা সাধারণত একটা ফুল গাছ হিসেবে ব্যবহার করে থাকি। এর মূল কারণ হলো আমরা এর ভেষজ গুণ গুলো সম্পর্কে কিছুই জানি না। তাই আমাদের উচিত এই বিষয় গুলো নিয়ে ভালো ভাবে সব কিছু জানা। যাতে করে আমরা সঠিক সময়ে এই গাছের যে কোন অংশ সঠিক কাজে ব্যবহার করতে পারি। শিউলি আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আমাদের বিভিন্ন চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে৷ শিশির ভেজা শিউলি আমাদের সকল কে মুগ্ধ করে থাকলেও এর ঔষধি গুণ গুলোও কিন্তু দারুণ।

আথ্রাইটিস ও সাইটিকার এর ব্যাথা সারাতে এই রূপ গুণে শিউলি বেশ কার্যকর। এই গাছ আমাদের আথ্রাইটিস বা সাইটিকার এর ব্যাথা উপশমের জন্য ব্যবহার করে থাকি। তুলসী পাতার সাথে এই গাছের পাতা এক সাথে মিশিয়ে খেলে তা আমাদের জন্য উপকার বয়ে নিয়ে আসে। তা ছাড়া অনেকের রয়েছে ব্রণের সমস্যা। এই সমস্যা দূরীকরণ করার জন্যও ব্যবহার করা হয়ে থাকে এই গাছের। কারণ শিউলি গাছের পাতায় রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেন্টরির গুণ। এটা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। তা ছাড়া এটি আমাদের মুখের ব্রুণ প্রতিরোধেও সাহায্য করে থাকে।

জ্বর কমানোর জন্যও ব্যবহার করা হয়ে থাকে শিউলি। দীঘ স্থায়ী জ্বর কমানোর জন্য এই শিউলি ফুলের ব্যবহারের কোনো ঝুরি নেই। তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই এক জন চিকিৎসাকের পরামর্শ নিয়ে নিবেন।


মেদ কমাতে কিংবা কৃমির সমস্যা দূর করার জন্যও সাহায্য করে থাকে এই শিউলি। দেখা গেছে, এর ব্যবহারে কৃমি সমস্যার সমাধান পাওয়া গিয়েছে। তা ছাড়া শিউলি গাছের ছাল ও চূর্ণ খেলে মেদ কমে যায়।

শিউলি গাছের বৈশিষ্ট্য

ভেষজ ও রূপে গুণে সব দিক থেকেই শিউলির ভুমিকা রয়েছে। রাতের রাণী হিসেবে খ্যাত এই গাছের ফুল ফুটতে শুরু করে সন্ধ্যার পড় পড়ই এবং ভোর হওয়ার সাথে সাথেই আবার তা ঝরে পড়তে শুরু করে৷ কেমন যেন একটা অভিমান রয়েছে দিনের আলোর সাথে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে রয়েছে এই ফুলের বিস্তৃতি।
শিউলি- ফুলের -বৈজ্ঞানিক- নাম
শিউলি ফুল কে অনেক সময়ে আবার শেফালি ফুলও বলা হয়ে থাকে। সুগন্ধি জাতীয় এই ফুলের বৃতি হয়ে থাকে সাদা রংয়ের। এই ফুলে মোট বৃতির সংখ্যা হলো সাতটি। সাদা বৃতি ও লালচে ও কমলা রংয়ের বৃতির মাঝে টিউবের মতো করে একটা অংশ থাকে।

শরৎ ও হেমন্ত কালে এই ফুল ফুটে। দিনের আলোতে এই ফুল গুলো তাদের উজ্জ্বলতা হারায় বলে একে ট্রি অফ সৌরো বলা হয়ে থাকে। এই ফুলের গাছ হলো কাষ্ঠল, ঝোপাল, গুল্ম ও বহু বর্ষজীবী। এটি ১০ মিটারের মতো লম্বা হয়ে থাকে। এই গাছের বাকল নরম ও ধূসর হয়ে থাকে। গাছের পাতা ৬ থেকে ৭ সে. মি. পর্যন্ত লম্বা হশে থাকে। ফল চ্যাপ্টা ও বাদামি হৃদপিণ্ড আকৃতির হয়ে থাকে। দুইটি ভাগে বিভক্ত এর বীজ এবং প্রতি ভাগে একটি করে বীজ থাকে।

শিউলি গাছ নিয়ে পৌরাণিক কাহিনী

শিউলি ফুল নিয়ে কিছু পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখ যোগ্য একটি হলো কৃষ্ণের দুই স্ত্রী সত্যভামা ও রুক্সিনির ইচ্ছে তাদের বাগান পরিজাতের ঘ্রাণে আমোদিত হোক। কিন্তু পরিজাত হলো গিয়ে স্বর্গের শোভা। কিন্তু কৃষ্ণ তার স্ত্রীদের খুশি করতে চান তাই লুকিয়ে স্বর্গের পরিজাত বৃক্ষ থেকে একটা ডাল ভেঙে এনে সত্যভামার বাগানে রোপণ করেন। যার কারণে এই বাগেনেও সুগন্ধি ছড়ায়।এই ঘটনা শুনে আবার স্বর্গের রাজা ইন্দ্র অনেক রেগে যান। তিনি বিষ্ণু অবতারের উপর গোপনে ক্রুদ্ধ ছিলেন। এই কারনে তিনি কৃষ্ণ কে অভিশাপ দেন যে তার বাগানে ফুল ফুটবে ঠিকই কিন্তু ফল আসবে না এবং বীজও বৃক্ষে পরিণত হবে না।

শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম

শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম কি তা নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে। তাই সুবিধার্থে দেওয়া হলো। শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Nyctanhes arbor - tristis. শিউলি ফুল অনেকের কাছে প্রিয় একটি ফুল৷ বাগান বা বাড়ির সৌন্দর্য বাড়ানোর জন্য অনেকেই এই গাছ রোপণ করে থাকেন।

কখন শিউলি ফুল ফুটে

অনেক মানুষই মুগ্ধ হয়ে থাকেন শিউলির সুবাসে। এই শিউলির ফুল কখন ফুটে তা কি আপনি জানেন? শিউলি গাছের ফুল গুলো ফুটে থাকে শরৎ ও হেমন্ত কালের দিকে। মূলত শিশির ভেজা ফুল গুলো যখন তখন তার দৃশ্য দেখতে খুবই সুন্দর হয়। আপনি যদি এই দৃশ্য দেখতে চান তাহলে আপনাকো ভোরে ঘুম থেকে উঠতে হবে।

শিউলি পাতার রস খেলে কি হয়

শিউলি যে একটি ভেষজ উদ্ভিদ তা সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনে গিয়েছি। শিউলি পাতার রস খেলে তা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকার করে থাকে। কৃমির সমস্যা, বাত ব্যাথা, দীর্ঘ মেয়াদী জ্বর ও ত্বকের সমস্যার মতো এমন অনেক সমস্যা সমাধান করার জন্য খাওয়া হয়ে থাকে শিউলি পাতার রস। তাই আপনার যদি কোনো সমস্যা থাকে তাহলে একজন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নিয়ে শিউলি চিকিৎসা শুরু করে দিতে পারেন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে শিউলি ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন।

 এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url