কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। বিশেষ করে যারা লেখালেখি করে ইনকাম করতে চায় তাদের জন্য এই বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ হাতে টাইপিং করা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
কিন্তু বর্তমান সময়ে হাতের টাইপিং না করে আপনি মুখে বলার মাধ্যমে খুব সহজেই লেখালেখি করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় সম্পর্ক বিস্তারিত ভাবে ধারণা রাখতে হবে।
সূচিপত্রঃ কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
- কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
- ভয়েস টাইপিং কি
- ভয়েস টাইপিং করলে কি হয়
- ভয়েস টাইপিং করার সুবিধা
- ভয়েস টাইপিং করার অসুবিধা
- বাংলা ভয়েস টাইপিং করার উপায়
- ভয়েস টাইপিং অ্যাপস
- ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড
- মোবাইলে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় নিয়ে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল। সাধারণত আমরা অনেকেই কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের বিষয় লেখালেখি করি। হাতে টাইপিং করার সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয় এবং হাতে টাইপিং করতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি উন্নত হওয়ার কারণে আমরা খুব সহজেই কম্পিউটারে অথবা ল্যাপটপে ভয়েস টাইপিং করতে পারি। বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো ডাউনলোড করে খুব সহজেই ভয়েস টাইপিং করা যায়।
আরো পড়ুনঃ ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম করার ১৯টি সেরা উপায়
সাধারণত আমরা বিভিন্ন ভাষায় লেখালেখি করি আপনি যেই ভাষায় লিখতে চান না কেন সেই ভাষাটাই ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন এটাই সমস্যা নেই। কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করতে হলে প্রথমে আপনাকে এক্সটেনশন ডাউনলোড করতে হবে। এক্সটেনশন হলো গুগলের এপ্লিকেশন এর মতো সাধারণত এগুলো কম্পিউটার ল্যাপটপের ব্যবহার করা হয়। এখন কিভাবে আপনি কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করবেন চলুন বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
১। প্রথমে আপনাকে গুগলের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে এরপরে সেখানে Voice in লিখে সার্চ করতে হবে। সার্চ করার পরে প্রথমে যেই ওয়েবসাইটে আসলে সাধারণত তার মধ্যে প্রবেশ করতে হবে।
২। সাধারণত এই কাজটি ক্রোম ব্রাউজার দিয়ে সম্পন্ন করতে হবে। এরপরে "এড ফ্রম ক্রম" লেখা থাকবে তার ওপরে ক্লিক করতে হবে তাহলে একটা পপ আপ অপশন চলে আসবে যেখানে আবার একই অপশনের ওপরে ক্লিক করতে হবে।
৩। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এক্সটেনশন টি ডাউনলোড হয়ে যাবে। ডাউনলোড হয়ে যাওয়ার পরে এটি আপনাকে নতুন একটি পেজের মধ্যে নিয়ে যাবে। সাধারণত সেখানে আপনার জিমেইল চলে আসবে। জিমেইল সিলেক্ট করার পরে নেক্সট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
৪। এরপরে আপনাকে ভাষা নির্বাচন করতে হবে। সাধারণত আপনি কোন ভাষায় ভয়েস টাইপিং করতে চাচ্ছেন সেই ভাষা নির্বাচন করুন। এরপরে ভয়েস টাইপিং করার জন্য এলাউ দিতে হবে। তাহলেই ভয়েস টাইপিং এর জন্য এক্সটেনশন তৈরি হয়ে যাবে।
ভয়েস টাইপিং কি
ভয়েস টাইপিং কি? সাধারণত যারা এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে না তারাই এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। ভয়েস টাইপিং সম্পর্কে আমাদের অনেকের তেমন কোন ধারণা নেই। সাধারণত তাই ভয়েস টাইপিং এর কথা বললে অনেকেই অবাক হয় যে এটিও কি সম্ভব? তবে আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে বর্তমান যুগে এরকম সামান্য জিনিস অসম্ভবের কিছু নেই। বর্তমান প্রযুক্তি আজকে অনেক দূরে পৌঁছে গেছে। যত সময় পার হচ্ছে সাধারণত প্রযুক্তির বিপ্লব হচ্ছে।
ভয়েস টাইপিং হলো আপনি মাইক্রোফোন অন করে যা বলবেন সাধারণত সেই কথাগুলো লেখা হবে। সচরাচর আমার লেখালেখি করার জন্য কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকি কিন্তু ভয়েস টাইপিং করার সময় কোন ধরনের কিবোর্ড ব্যবহার করতে হবে না। আপনি যে ভাষায় ভয়েস টাইপিং করতে চান সাধারণত সেই ভাষাটি নির্বাচন করে খুব সহজেই এবং অল্প সময়ের মধ্যেই হাজার হাজার শব্দের ভয়েস টাইপিং করতে পারেন। গলার আওয়াজ এর মাধ্যমে যা লিখালিখি করা হয় সাধারণত তাকেই ভয়েস টাইপিং বলে।
ভয়েস টাইপিং করলে কি হয়
ভয়েস টাইপিং করলে কি হয়? কমবেশি আমরা সবাই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানি। বর্তমান সময়ে যারা লিখালিখি করে সাধারণত তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রযুক্তি হলো ভয়েস টাইপিং। যারা ভয়েস টাইপিং সম্পর্কে জানে না সাধারণত তারা প্রশ্ন করে থাকে যে আসলে ভয়েস টাইপিং করলে কি হয়? আপনাদের জানার সুবিধার্থে বলে রাখি ভয়েস টাইপিং করলে খুব সহজেই এবং অল্প সময়ে আপনি অনেক গুলো শব্দ লিখতে পারবেন। যদি আপনি ইংলিশে লেখালেখি করতে চান তাহলে ইংলিশ ভাষা নির্বাচন করে ইংরেজিতে কথা বলবেন আর আপনার স্ক্রিনে সেই শব্দ গুলো লেখা হবে। তাছাড়া যদি অন্য কোন ভাষায় লেখালেখি করতে চান তাহলে সেই ভাষা নির্বাচন করে শুধু মুখে বলবেন তাহলে অটোমেটিক লেখা হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে আপনাকে কিবোর্ড ব্যবহার করার কোন প্রয়োজন পরবে না।
ভয়েস টাইপিং করার সুবিধা
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করে এসেছি। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ গুলো আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডিভাইস। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে সাধারণত এই ডিভাইস গুলো ব্যবহার করতে হয়। অবশ্যই ভয়েস টাইপিং করার অনেক সুবিধা রয়েছে। সাধারণত তাই যারা লেখালেখি করে ইনকাম করে থাকে তাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ ভয়েস টাইপিং করে থাকে। আপনাদের সুবিধার্থে ভয়েস টাইপিং করার সুবিধা গুলো উল্লেখ করা হলো।
- ভয়েস টাইপিং এর সবচাইতে বড় সুবিধা হল যারা একেবারেই টাইপিং পারেনা সাধারণত তাদের জন্য।
- ভয়েস টাইপিং এর মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে অনেক গুলো শব্দ লেখা সম্ভব।
- যে কেউ ভয়েস টাইপিং এর মাধ্যমে লেখালেখি করতে পারবে। এক্ষেত্রে শুধু ভাষা নির্বাচন করতে হবে তাহলেই হয়ে যাবে।
- যদি কখনো অনেকগুলো লেখালেখি করার প্রয়োজন পড়ে তাহলে ভয়েস টাইপিং এর আশ্রয় নিতে পারেন।
- ভয়েস টাইপিং করার সময় কিবোর্ড ব্যবহার করার কোন প্রয়োজন নেই। শুধু মুখে বলবেন তাহলেই আপনার বলা কথাগুলো লেখা হয়ে যাবে।
- লেখালেখি করে ইনকাম করার সবচাইতে ভালো সুবিধা হলো ভয়েস টাইপিং। কারণ এখানে আপনি মুহুর্তের মধ্যেই অনেক গুলো লেখা লিখতে পারবেন।
ভয়েস টাইপিং করার অসুবিধা
ভয়েস টাইপিং করার অসুবিধা রয়েছে। আমরা যেহেতু সুবিধা নিয়ে ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি সেহেতু আমাদেরকে অসুবিধা সম্পর্কেও ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। যারা নতুন ভয়েস টাইপিং করে সাধারণত তাদের ক্ষেত্রে এই অসুবিধা গুলো বেশি হয়ে থাকে। ভয়েস টাইপিং করার সময় অসুবিধাতে পড়তে না চাইলে সুবিধা জানার পাশাপাশি অবশ্যই আপনাকে অসুবিধা গুলো ভালোভাবে আয়ত্তে রাখতে হবে। তাই চলুন ভয়েস টাইপিং করার অসুবিধা গুলো জেনে নেওয়া যাক।
- ভয়েস টাইপিং করার প্রধান অসুবিধা হলো এখানে আপনি ইন্টারনেট ছাড়া কাজ করতে পারবেন না। অর্থাৎ ইন্টারনেট ছাড়া ভয়েস টাইপিং করা সম্ভব নয়।
- ভয়েস টাইপিং করার ক্ষেত্রে অনেক সময় শব্দের মিসটেক হতে পারে। অর্থাৎ আমরা বলেছি একটা কিন্তু সেখানে লেখা হয়েছে অন্য আরেকটা। তাই এই বিষয়গুলো অবশ্যই ভালোভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
- অনেক সময় ভয়েস টাইপিং করার ক্ষেত্রে বানান ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ভয়েস টাইপিং শেষ করার পরে বানান গুলো ভালোভাবে দেখে নিতে হবে।
- ভয়েস টাইপিং করার আরো একটি অসুবিধা হলো আপনি google ছাড়া অন্য কোথাও ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন না। সাধারণত এটিকে ইনকাম সোর্স হিসেবেই ব্যবহার করা হয়।
বাংলা ভয়েস টাইপিং করার উপায়
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। সাধারণত উপরোক্ত সেই উপায় গুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই বাংলা সহ যে সকল ভাষা google স্বীকৃতি দিয়েছে সকল ভাষায় ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন। অনেকেই মনে করে থাকে যে বাংলা ভাষায় হয়তো ভয়েস টাইপিং করা যায় না। আপনাদের জানার সুবিধার্থে বলে রাখি যে বর্তমান সময়ে কিন্তু বাংলা ভাষায় ভয়েস টাইপিং করা যাচ্ছে। তবে কিভাবে বাংলা ভাষায় ভয়েস টাইপিং করবেন বিস্তারিত জেনে নিন।
বাংলা ভয়েস টাইপিং করার জন্য প্রথমে আপনাকে এক্সটেনশন ডাউনলোড করতে হবে। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের সবচাইতে ভালো মানের ভয়েস টাইপিং এক্সটেনশন হলো ভয়েস ইন এক্সটেনশন। সাধারণত এটি ডাউনলোড করার পর প্রথমে আপনাকে আপনার জিমেইল দিয়ে লগইন করতে হবে সাধারণত এরপর ভাষা সিলেক্ট করতে হবে। ভাষা নির্বাচনের সময় যেহেতু আপনি বাংলা লেখালেখি করতে চান সেহেতু বাংলা নির্বাচন করুন। এভাবে কয়েকটি অপশন নেক্সট করার পরে আপনি খুব সহজেই বাংলা ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন।
ভয়েস টাইপিং অ্যাপস
ভয়েস টাইপিং অ্যাপস কোনটি ভালো সাধারণত এই বিষয়টি জানতে চেয়ে অনেকেই আবার গুগলে সার্চ করে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস পাওয়া যায় এগুলোর মধ্যে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার মোবাইল অথবা আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপে ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন। এক্ষেত্রে এই ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে প্রথমে প্লে স্টোরে প্রবেশ করতে হবে সেখান থেকে ভয়েস টাইপিং লিখে সার্চ করলেই অনেক গুলো অ্যাপ্লিকেশন আপনার সামনে চলে আসবে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করে আপনি খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন। কারণ ভয়েস টাইপিং করা খুবই সহজ।
ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড
ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড ডাউনলোড করা যায়। টাইপ করে লিখতে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হয়। তাছাড়া লিখা লিখির বিষয়টা অনেক ঝামেলার অনেক সময় বানান ভুল হয়। আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে অনেকগুলো লেখা লিখতে চান তাহলে আপনার জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড। গুগল প্লে স্টোরে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড পাওয়া যায়। এগুলো ডাউনলোড করে আপনার মোবাইলে অথবা কম্পিউটার, ল্যাপটপে ব্যবহার করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ টাকা আয় - অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২৪
এখন বিষয় হচ্ছে আপনি কোন ধরনের টাইপিং করতে চাচ্ছেন। আপনি যদি ইংরেজি টাইপিং করতে চান তাহলেও করতে পারবেন আর যদি বাংলা করতে চান তাহলেও করতে পারবেন। আমরা বাঙালি হওয়ার পরেও মোবাইল অথবা কম্পিউটারে বাংলা লিখতে গেলে দীর্ঘ সময়ের প্রয়োজন হয়। সাধারণত এই সময় বাঁচানোর জন্য ভালো একটি অপশন রয়েছে সেটি হলো ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড। প্লে স্টোরে গিয়ে যদি বাংলা ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড লিখে সার্চ করেন তাহলেই আপনার সামনে অ্যাপ্লিকেশন চলে আসবে।
মোবাইলে ভয়েস টাইপিং করার উপায়
মোবাইলে ভয়েস টাইপিং করার উপায় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চাই। আমাদের অনেকের কাছে মোবাইলে চ্যাটিং করার সময় লেখালেখি করাটা অনেক বিরক্ত করা লাগে। সাধারণত এই বিরক্তিক দূর করার জন্য আমরা ভয়েস টাইপিং ব্যবহার করতে পারি। ভয়েস টাইপিং ব্যবহার করলে আমরা মুখে যেটা বলব সাধারণত সেটি লিখা উঠে যাবে। যার ফলে কষ্ট করে এবং সময় জ্ঞাপন করে লেখার প্রয়োজন হবে না। মোবাইলে ভয়েস টাইপিং করার উপায় নিচে উল্লেখ করা হলো।
- আমাদের মোবাইলে ভয়েস টাইপিং করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে google play store এর মধ্যে প্রবেশ করতে হবে সেখান থেকে বাংলা ভয়েস টাইপিং লিখে সার্চ করতে হবে।
- আপনার সামনে যেই অ্যাপ্লিকেশন আসবে সেটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন। ইন্সটল করার পর এখন সেটিং করার পালা। এই ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সেটিং করা খুবই সহজ।
- আপনার মোবাইলের সেটিংস অপশন থেকে কিবোর্ড অপশনের ভেতরে প্রবেশ করুন সাধারণত সেখান থেকে মোবাইলের ডিফল্ট কিবোর্ড বাদ দিয়ে বাংলা ভয়েস টাইপিং কিবোর্ড সেট করুন তাহলেই ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
কম্পিউটারে ভয়েস টাইপিং করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে বেশি টাইপিং করতে চান তাহলে আপনার উচিত হাতে টাইপিং বাদ দিয়ে ভয়েস টাইপিং করা। আর কিভাবে ভয়েস টাইপিং করতে হয় সাধারণত এই বিষয় গুলো আমরা ইতিমধ্যেই বিস্তারিত উল্লেখ করেছি। আমাদের এই বিষয় গুলো অনুসরণ করে আপনি খুব সহজে কম্পিউটার, ল্যাপটপ এবং মোবাইল সকল ধরনের ডিভাইসের ভয়েস টাইপিং করতে পারবেন।
আশা করছি আমাদের আর্টিকেল থেকে ভয়েস টাইপিং কিভাবে করতে হয়? এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। 20791
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url