ইসমে আজম কি ও ইসমে আজম কেন পড়তে হয়?

শবে কদরের নামাজইসমে আজম কি ও ইসমে আজম কেন পড়তে হয়? এ বিষয়ে অধিকাংশ মানুষের জানা নেই এজন্য আপনারা গুগলে সার্চ করে থাকেন এ বিষয়ে জানার জন্য। তাই আমি আপনাদের সাথে আজকে ইসমে আজম নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করব। আশা করছি এখান থেকে আপনারা ইসমে আজম সম্পর্কে জানতে পারবেন।
ইসমে-আজম-কি-ও-কেন-পড়তে-হয়
এই আর্টিকেলটি আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়লে ইসমে আজম কি ও কেন পড়তে হয় তা সম্পর্কে জানতে পারবেন আশা করছি। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ইসমে আজম কি ও ইসমে আজম কেন পড়তে হয়?

ইসমে আজম কি ও ইসমে আজম কেন পড়তে হয়?

ইসমে আজম কি ও কেন পড়তে হয় সে সম্পর্কে যারা জানেন না তারা এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন। ইসমে আজম হলো এমন একটি পৌরাণিক গল্প যা মুসলিম ধর্মগ্রন্থের লোকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। 

এটি আমাদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদের জীবন এবং তার প্রচারের উপর ভিত্তি করে তৈরি একটি পৌরাণিক মুসলিমদের গল্প। এই গল্পটি মুসলিম বিশ্বের যত মানুষজন রয়েছে সবার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় যা আমাদের সকলেরই ধারণা থাকা উচিত। ইসমে আজম সমগ্র মুসলিম বিশ্বের সাংস্কৃতি এবং কালচার একই রকম করতে সহায়তা করে।

ইসমে আজম সাধারণত আল্লাহতালার মহানাম গুলোকে বোঝায় যা আমাদের ইসলাম ধর্মে আল্লাহর বিশেষ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাম হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ধারণা করা হয়, ইসমে আজম নামগুলি আল্লাহর অত্যন্ত সম্মানিত এবং গোপন নাম, কারণ এই নামগুলি উচ্চারণ করে যদি দোয়া করা হয় তাহলে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়। বিশ্বাস করা হয়, ইসমে আজম পড়লে আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া কবুল হতে পারে এবং আল্লাহর করুণা লাভ করা যেতে পারে।


ইসমে আজম পড়ার মূল কারণ হলো আধ্যাত্মিক শক্তির জ্ঞান লাভ করা এবং আল্লাহর কাছ থেকে বিশেষ দোয়া কবুল করানোর একটি প্রক্রিয়া। ইসলাম ধর্মে আরও বলা হয়েছে ইসমে আজম আল্লাহর সবচেয়ে প্রভাবশালী, শক্তিশালী এবং মর্যাদাপূর্ণ নাম। যখন ইসমে আজম সঠিকভাবে এবং আন্তরিকভাবে উচ্চারণ করা হয়, তখন আল্লাহর অসীম করুণা এবং দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। 
ইসমে আজম একজন মুসলমানের ধর্মীয় জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ বহন করে যা আল্লাহর সাথে সংযোগ স্থাপনে সহায়তা করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আশা করছি আপনারা এখান থেকে ইসমে আজম সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

ইসমে আজম কিভাবে পড়তে হবে?

ইসমে আজম কিভাবে পড়তে হবে তা আপনারা অনেকেই জানেন না। ইসমে আজম পড়ার আগে কিছু নিয়মকানুন রয়েছে যেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে। আপনি যদি ইসমে আজম পড়ার নিয়ম কানুন মেনে না চলেন তাহলে ইসমে আজম কোনো কাজে আসবেনা। আপনি যে স্থানে ইসমে আজম পড়বেন সে স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে এবং অজু করে সেই স্থানে বসতে হবে।
ইসমে-আজম-কিভাবে-পড়তে-হবে
সততা আন্তরিকতা এবং বিশ্বাস নিয়ে ইসমে আজম পাঠ করতে হবে। আপনি যে স্থানে ইসমে আজম পাঠ করবেন সেই স্থানের পরিবেশ অবশ্যই শান্ত হতে হবে। শুধু একবার ইসমে আজম পড়লে হবে না বরং বারবার নিয়মিত পড়তে হবে। 

আপনি যখন ইসমে আজম পাঠ করবেন তখন উচ্চারণ অবশ্যই ঠিক থাকতে হবে কারণ ভুল উচ্চারণে ইসমে আজম পাঠ করলে তার অর্থ পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনি যদি ইসমে আজম পাঠ করার পূর্বে এ সমস্ত নিয়ম গুলো মেনে চলেন তাহলে ইসমে আজম আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে যাবে।

ইসমে আজম দোয়া

ইসমে আজম দোয়া সম্পর্কে জানতে চান? ইসমে আজমের দোয়া রয়েছে যা মুসলমানরা মনে প্রানে বিশ্বাস করে যে, এই দোয়া পাঠ করলে খুব সহজেই আল্লাহর সান্নিধ্য পাওয়া যায় এবং দোয়া কবুল হয়। যেমনঃ

"يا حي يا قيوم، برحمتك أستغيث"

অর্থঃ "হে সর্বশক্তিমান, হে চিরঞ্জীব, তোমার রহমতের আশ্রয় চাই।"

এই দোয়া সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ে পাঠ করা হয়, যখন ইসমে আজমের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা হয়। এই ধরনের দোয়া পড়ার আগে আপনার নিয়ত অবশ্যই ঠিক থাকতে হবে এবং পবিত্র মনোভাব থাকতে হবে। মনে রাখবেন দোয়ার শক্তি বিশ্বাস ও আন্তরিকতার উপর বেশি নির্ভর করে। মনে রাখবেন ইসমে আজম দোয়া পাঠ করার আগে ইসমে আজম কি ও কেন পড়তে হয় সে সম্পর্কে আপনাকে ধারণা রাখতে হবে।

ইসমে আজম দোয়া কয়টি

ইসমে আজম দোয়া কয়টি সে সম্পর্কে যারা জানেন না তারা এখান থেকে জানতে পারবেন, তাই মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ইসমে আজমের প্রায় ৯৯টি আল্লাহর নাম রয়েছে, আল্লাহর এই নামগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন দোয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে। 


এই নামগুলো আল্লাহর বিভিন্ন গুণাবলী এবং বৈশিষ্ট্য নির্দেশ করে যা আমাদের সকলেরই জানা উচিত কারণ ইসমে আজমের নামের নিজস্ব অর্থ এবং তাৎপর্য রয়েছে। ইসমে আজমের সবগুলো নামই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে দোয়াগুলিতে সাধারণত নির্দিষ্ট কয়েকটি নামের ব্যবহার আমরা দেখতে পাই।

শক্তিশালী ইসমে আজম

শক্তিশালী ইসমে আজম সম্পর্কে আপনাদের ধারণা থাকতে হবে কারণ ইসমে আজমে এ সকল শক্তিশালী শব্দ দোয়া কবুল করতে সহায়তা করবে। ইসমে আজমের কয়েকটি শক্তিশালী নাম রয়েছে, তাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু শক্তিশালী ইসমের নাম নিম্নে নিচে দেওয়া হলঃ

الحي (Al-Hayy)ঃ চিরজীবিত

القيوم (Al-Qayyum)ঃ স্বয়ংসম্পূর্ণ

العظيم (Al-Azeem)ঃ মহামহিম

الكبير (Al-Kabeer):ঃমহান

এই নামগুলি পড়া ও স্মরণ করা অনেক মুমিনের জন্য আধ্যাত্মিক শক্তি এবং শান্তি নিয়ে আসে। মনে প্রানে বিশ্বাস করে এ সকল ইসমে আজম সমূহ মনে মনে পড়লে দোয়া কবুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আমাদের জীবনের নানা সময়ে আমরা এ সকল ইসমে আজম পাঠ করে আল্লাহর করুণা ও দোয়া চাইতে পারি।

ইসমে আজম সুরা

আপনার অনেকে মনে করেন ইসমে আজম সুরা রয়েছে। কিন্তু ইসমে আজম আসলে কোন সূরা নয়, ইসমে আজম হলো আল্লাহর পবিত্র নাম সমূহ। আর সূরা হচ্ছে কুরআনের এক একটি অধ্যায়। কিছু হাদিসে ইসমে আজমের উল্লেখ আছে। কিন্তু সেখানে কোন নির্দিষ্ট সূরার নাম উল্লেখ করা হয়নি। বরং আল্লাহর বিভিন্ন গুণাবলি ও নাম উল্লেখ করা হয়েছে। 

বিভিন্ন আলেমের মতে, ইসমে আজম হল আল্লাহর বিভিন্ন নামের সমষ্টিগত রূপ। অনেকে হয়তো কোনো কোনো সূরার বিশেষ আয়াতের মাধ্যমে দোয়া করলে তা কবুল হওয়ার কথা শুনেছেন, তখন সেই আয়াতকেই ইসমে আজম মনে করে থাকেন অনেকেই। কিন্তু এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল, কারণ কোন নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্যকে ইসমে আজম বলা যায় না। আল্লাহর সব নামই মহান, কিন্তু ইসমে আজম হল সবচেয়ে মহান।

ইসমে আজম বাংলায়

ইসমে আজম বাংলায় অনেকে জানতে চেয়েছেন। ইসমে আজম আসলে কি তা বাংলায় জানার জন্য অনেকে গুগলে সার্চ করেন। আপনি এখান থেকে যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে বাংলায় খুব সহজে ইসমে আজম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ইসমে আজমের মাধ্যমে আল্লাহর নিকটবর্তী হওয়া যায়। ইসমে আজমের জিকির করলে হৃদয় শান্তি পায় এবং মানসিক চাপ কমে। 
ইসমে-আজম-বাংলায়
বিভিন্ন বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ইসমে আজমের জিকির করা হয়। ইসমে আজমের মাধ্যমে করা দোয়া খুব সহজে কবুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ইসমে আজমের জিকির করার সময় বিশ্বাস ও নিষ্ঠা থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় একটি বিষয়, কারণ ইসমে আজম এমন একটি ইবাদত যা আন্তরিকতার সাথে পালন করতে হয়।

ইসমে আজম দু'আ আরবিতে

ইসমে আজম দোয়া আরবিতে জানার জন্য আপনারা অনেকেই সার্চ করে থাকেন। তাদের উদ্দেশ্য করে বলতে চাই ইসমে আজমের কোন নির্দিষ্ট দোয়া হয় না, কারণ ইসমে আজম হচ্ছে আল্লাহর শক্তিশালী কিছু পবিত্র নাম যা দোয়া কবুলের সময় পাঠ করলে, আল্লাহ অতি দ্রুত দোয়া কবুল করে। 

যদিও ইসমে আজমের নির্দিষ্ট কোন দোয়া নেই তবুও ইসলামে কিছু দোয়া ইসমে আজমের জন্য পাঠ করা হয় নিম্নে তা নিচে দেওয়া হল। এছাড়াও আপনি যেকোনো সূরা থেকে কোনো আয়াত বা দোয়া পড়ে ইসমে আজমের সাথে সম্পৃক্ত করে দোয়া করতে পারেন।

"আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা বিআন্নি আশহাদু আন্নাকা আন্তাল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা আনতাল আহাদুস সামাদুল্লাজি লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইউলাদ ওয়া লাম ইয়া কুল্লাহূ কুফুওয়ান আহাদ।"

"অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে এই সাক্ষ্য দেওয়ার মাধ্যমে দোয়া করছি যে, আপনিই একমাত্র আল্লাহ, আপনার কোন সহকর্মী নেই। আপনি এক, স্বয়ংসম্পূর্ণ, যার কোন জন্ম নেই এবং যিনি কারো জন্ম দেননি এবং আপনার কোন সমান নেই।"

"লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল ক্বাইয়ুম"
"অর্থঃ তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনিই চিরন্তন এবং সর্বশক্তিমান।"

"আল্লাহু আকবার"
"অর্থঃ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ।"

ইসমে আজম শব্দের অর্থ কি?

ইসমে আজম শব্দের অর্থ কি সে সম্পর্কে আপনারা অনেকে জানতে চেয়েছেন। ইসমে আজম শব্দটির অর্থ "মহান নাম" বা "The Greatest Name"। ইসমে আজম এমন একটি নাম যা ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী  মুসলমানদের নিকট আল্লাহর একান্ত  পবিত্র ও সর্বশ্রেষ্ঠ নাম বলে  বিবেচনা করা হয়।  

এই নামের গুরুত্ব এত বেশি যে দোয়া করার সময় ইসমে আজম পাঠ করলে আল্লাহর নিকট সেই দোয়া বেশি গ্রহণযোগ্য হয় এবং সেই দোয়াটি খুব তাড়াতাড়ি কবুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ইসমে অর্থ কি?

ইসমে অর্থ কি তা আপনারা অনেকেই জানেন না। ইসমে শব্দটির অর্থ নাম। যা আল্লাহর পবিত্র নাম হিসেবে ধরা হয়। আল্লাহর পবিত্র নাম হিসেবে যদি ধরা হয় তাহলে শুধুমাত্র ইসমে উচ্চারণ না করে ইসমে আজম উচ্চারণ করা উচিত, কারণ আরবিতে একটি শব্দ বিপরীত উচ্চারণ হয়ে গেলে সেই অর্থ সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকেনা।

আসল ইসমে আজম কোনটি?

আসল ইসমে আজম কোনটি তা জানার জন্য আপনারা অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন কিন্তু সঠিক উত্তর আপনারা খুঁজে পান না। ইসমে আজম নিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তিদের বিভিন্ন মতামত রয়েছে। তবে আমি মনে করি এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত বিশ্বাস এর উপর প্রতিষ্ঠিত। কারণ বিভিন্ন ওলামা ও ধর্মীয় বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিরাও মনে করেন যে ইসমে আজম এক এক ব্যক্তির ক্ষেত্রে একেক ভাবে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য হতে পারে।

ইসমে আজম কখন পড়তে হবে

ইসমে আজম কখন পড়তে হবে সে বিষয়ে আপনারা অনেকেই অবগত নন, তাই আমি এখন আলোচনা করব ইসমে আজম পাঠ করার সময় নিয়ে। ইসমে আজম কখন পড়া উচিত তা জানার পূর্বে আপনাকে ইসমে আজম কি ও কেন পড়তে হয় সে সম্পর্কে আগে জ্ঞান রাখতে হবে। দেখুন ইসমে আজম আপনি যে কোন সময় পবিত্র অবস্থায় পড়তে পারবেন তবে সাধারণত নামাজ পড়ার পরে ইসমে আজম পাঠ করলে এর কার্যকারিতা বেশি ফল লাভ করা যায়। আবার রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার পরে ইসমে আজম পাঠ করলে সবচেয়ে বেশি ফলাফল পাওয়া যায়। 

তাই আপনারা চেষ্টা করবেন নামাজ পড়ার পরে এবং গভীর রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ে ইসমে আজম পাঠ করার। মনে রাখবেন ইসমে আজম পাঠ করার সময় আপনাকে পবিত্র থাকতে হবে এবং আপনার ধ্যান-জ্ঞান সম্পূর্ণ আল্লাহর নিকট থাকতে হবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আশা করছি আপনারা ইসমে আজম কি ও কেন পড়তে হয় এই বিষয়ে তথ্য জানতে পেরেছেন। আমি চেষ্টা করেছি ইসমে আজম সম্পর্কে আপনাদের সাথে সকল তথ্য বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার। কিন্তু তারপরেও ইসমে আজম সম্পর্কে আপনার যদি কিছু ধারনা জানার থাকে তাহলে অবশ্যই ওলামা বা ধর্মীয় বিশেষজ্ঞ ব্যক্তির নিকট থেকে জেনে নিবেন। আমার তথ্য যদি কোন ভুল থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন কারণ মানুষ মাত্রই ভুল তারপরও আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের সাথে ইসমে আজম নিয়ে সঠিক তথ্য প্রদান করার। 33817

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url