ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম জানুন

ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার উপায়ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম ও ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে দরখাস্ত সম্পর্কে অনেকেই ভালো করে জানেন না। অনেকেই বিভিন্ন কারনে ব্যাংকে একাউন্ট খুলে থাকেন। কিন্তু কিভাবে এই একাউন্ট বন্ধ করবেন সেই কাজ গুলো অনেকেই ভালো ভাবে জানেন না।

ব্যাংক- একাউন্ট - খোলার- নিয়ম

কোনো এক দরকারী প্রয়োজনে হয়তো কোনো ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলে রেখেছেন। কিন্তু কোনো রকম প্রয়োজন পড়ছে না এখন সেই একাউন্টের, যার জন্য বন্ধ করতে হবে। আর তাই আপনাদের কে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম ও ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে দরখাস্ত কিভাবে করবেন তা জানানো হবে।

পেজ সূচিপত্র : ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম জানুন

ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই ভালো ভাবে জানেন না। কারনে অকারনে বিভিন্ন সময়ে ব্যাংক একাউন্ট খুলে থাকেন অনেকেই। কিন্তু পরে এক সময় বন্ধ করতে আগ্রহী হোন সেই একাউন্ট। কিন্তু অনেকেই বিষয়টি কে বিরক্তির সাথে নিয়ে থাকেন কারন জানেন না এটি কিভাবে বন্ধ করতে হয়। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে চাইলে আপনাকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে গিয়ে উপস্থিত হতে হবে। সেখানে গিয়ে তাদের কে জানাতে হবে যে আপনি নিজ ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে চান।

আপনি যেই ব্যাংকে একাউন্ট খুলেছেন সেই ব্যাংকের শরণাপন্ন হয়ে তাদের কে অবহিত করবেন যে আপনি নিজ একাউন্ট টি বন্ধ করে দিতে যান। আপনি নিজ একাউন্ট বন্ধ করার জন্য যে সকল কাগজ পত্র গুলো নিয়ে যাবেন তা হলো তার একটা তালিকা আপনার সুবিধার্থে তুলে ধরা হলো।
  • আপনি ব্যাংকে গিয়ে তাদের বললেই তারা আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও কাগজ পত্রের কথা জানিয়ে দিবে।
  • নিজ একাউন্ট বন্ধ করার জন্য নির্দিষ্ট একটা ফরম ব্যাংক থেকে সংগ্রহ করে তা পূরণ করে আবার ব্যাংকে জমা দিন।
  • আপনার একাউন্টে যদি টাকা থেকে থাকে তাহলে তা তুলে নিন না হলে তা অন্য একাউন্টে ট্রান্সফার করে নিন। নিজ একাউন্টে থাকা ট্রান্সফার করার জন্য ব্যাংকে আপনার অন্য একাউন্টের তথ্য গুলো দেন।
  • ব্যাংক থেকে যদি আপনাকে কোনো চেক বা জমা বই, কার্ড ইত্যাদি দিয়ে থাকে তাহলে সে গুলো জমা দিয়ে দিন।
  • একাউন্ট বন্ধ হলে যদি কোনো চার্জ দিতে হয় তাহলে তা পরিশোধ করুন।
উপরোক্ত কাজ গুলো করার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে পারেন। কিছু কিছু ব্যাংকে একাউন্ট বন্ধ করার জন্য আপনাকে দরখাস্ত দিতে হয়। সে হিসেবে সেই ব্যাংকে যদি আপনার কোনো একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনাকে সেখানে একাউন্ট বন্ধ করার জন্য একটি দরখাস্ত জমা করতে হবে।
তা ছাড়া একাউন্ট বন্ধ করতে হলে অন্য কোনো ধরণের ঝামেলায় পড়তে হয় না। আপনি ব্যাংকে গিয়ে যদি তাদের কে অবহিত করুন যে আপনি আপনার একাউন্টটি বন্ধ করে দিবেন, তাহলে তারাই সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

ব্যাংক একাউন্ট খোলার পর তাদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত মেনে নিলে তারা আপনাকে চেক বুক, পাস বুক, ডেবিট কার্ড ইত্যাদি দিয়ে থাকেন। তখন এই গুলো ফেরত দিতে হবে কিনা তাই নিয়ে অনেকে বিব্রত হয়ে থাকেন। আসলে এই সব কাগজ পত্র যে ফেরত দিতে হবে তার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
ব্যাংক- একাউন্ট - বন্ধ- করতে- দরখাস্ত
আপনি চাইলে এই গুলো জমা করতে পারেন কিংবা নাও জমা করতে পারেন। যদি আপনি ফেরত দিতে চান তাহলে ডেবিট কার্ডে থাকা আপনার টাকা গুলো আগে তুলে নিবেন। তারপর যখন আপনি এটি জমা করবেন তখন ব্যাংক অফিসার এটি ধ্বংস করে দিবে। একই ভাবে আপনার চেক বইটি কেও বাতিল হয়ে যাবে। মানে আপনার একাউন্ট বন্ধ হওয়ার সাথে সাথে আপনার একাউন্টে যা কিছু সব কিছুই নষ্ট হয়ে যাবে।

ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে দরখাস্ত

অনেকেই ব্যাংকে অনেক গুলো একাউন্ট খুলে থাকেন। যদি আপনার এই একাউন্ট গুলোর কোনো প্রয়োজন না পড়ো তাহলে এই একাউন্ট গুলো রাখার কোনো দরকার নেই। কারণ বিনা প্রয়োজনে শুধু শুধু আপনি এতো গুলো একাউন্ট রাখবেন। যে ব্যাংকে আপনি কোনো রকম লেনদেন করবেন না সেই ব্যাংকে আপনার একাউন্ট রাখার কোনো প্রয়োজন নেই। তাই সেই একাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া প্রয়োজন। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য আপনাকে সেই ব্যাংকে গিয়ে উপস্থিত হয়ে তাদের জানালে তারাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে। সেখান থেকে ফরম তুলে তা পূরণ করে তার পর সেই একাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া যায়। তবে কিছু কিছু ব্যাংকে একাউন্ট বন্ধ করার জন্য আবেদন পত্রও জমা দিতে হয়ে থাকে। তাদের জন্য একটা আবেদন পত্র নমুনা হিসেবে তুলে ধরা হলো।

তারিখ : ৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ব্যবস্থাপক
সোনালী ব্যাংক লিমিটেড
ফুলবাড়িয়া শাখা, ময়মনসিংহ।

বিষয় : ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য আবেদন।

জনাব,
যথা বিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারি আপনার শাখার এক জন সঞ্চয়ী হিসাবধারী। অত্যন্ত দুংখের সাথে জানাচ্ছি যে, আমার ব্যক্তিগত অপ্রয়োজনীয় কারনে এই ব্যাংক একাউন্টটিতে আর লেনদেন করবো না। আর সেই জন্যই, আমার ব্যাংক একাউন্টটি স্থায়ী ভাবে বন্ধ করতে ও জমা টাকা গুলো উত্তোলন করতে আপনার সাহায্য কামনা করছি।

অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন এই যে, উপরোক্ত উল্লেখিত বিষয়টি সুবিবেচনা করে আমার ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও সুব্যবস্থা গ্রহণ করে চির বাধিত করবেন।

(স্বাক্ষর)
আন্তরিক ভাবে,
কামাল উদ্দিন
সঞ্চয়ী হিসাব নং - 5404101526545
মোবাইল - 01552950000

কতদিন লেনদেন না করলে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ হয়ে যায়

অনেকেই জানেন না যে কত দিন নিজ একাউন্ট এ কোনো রকম লেনদেন না হলে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়ে থাকে। যদি কোনো একাউন্টে কোনো রকম লেনদেন না হয় দীর্ঘ দিন যাবৎ ধরে তাহলে সেই সকল একাউন্ট কে বলা হয় ডরমেন্ট একাউন্ট। শুধু লেনদেন না কারনেই নয়, একাউন্টে যদি ব্যালেন্স লিমিট নির্দিষ্ট সীমার নিচে থাকে তাহলেও একাউন্টটি কে ডরমেন্ট একাউন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। তা ছাড়া কোনো ব্যাংক একাউন্টে যদি কে ওয়াই সি আপডেট করা না হয়ে থাকে, তাহলে সেটিকেও ধরা হয়ে থাকে ডরমেন্ট হিসেবে।
আপনাকে যে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে তা হলো ব্যাংক থেকে সুদ ও ব্যাংকের চার্জ কোনো লেনদেন বলে গণ্য করা হয়ে থাকে না।

আপনি যদি টানা ১৮ মাস বা দুই বছর কোনো রকম লেনদেন না করে থাকেন তাহলে আপনার একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে। কোনো ব্যাংকে এটি কে ৬ মাস হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। তাই আপনি নিজ একাউন্ট কে সচল রাখতে একাউন্টের গতি প্রবাহ চালু রাখতে লেনদেমের কার্যক্রম চালিয়ে যাবেন। এর ফলে আপনার একাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে না। আর একবার যদি আপনার একাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হয়ে থাকে আগে যে সকল ব্যালেন্স আপনার একাউন্টে ছিল সে গুলো কিন্তু আপনি আর তুলতে পারবেন না।

ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

অনেকেই কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট কি করে খুলতে সে বিষয়ে ভালো করে জানেন না। আর সে জন্যই বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে থাকেন। আমাদের দেশে অনেক গুলো ব্যাংক রয়েছে। তাই প্রথমেই আপনাকে ঠিক করতে হবে যে আসলে আপনি কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলবেন নিজের জন্য। তা ঠিক করে আপনি সেই ব্যাংকে গিয়ে উপস্থিত হবেন। সরকারি বা বেসরকারি যে কোনো ব্যাংকে আপনি খুব সহজেই একাউন্ট খুলে নিতে পারেন।

আপনি কোন ব্যাংকে একাউন্ট খুলবেন তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত একটি বিষয়। তবে এই ক্ষেত্রে আপনি আপনার বাড়ি থেকে দূরত্ব যাচাই করে একাউন্ট খুলে নিবেন। এর ফলে আপনি খুন সহজেই যে কোনো প্রয়োজনে সেখানে গিয়ে উপস্থিত হতে পারবেন। ব্যাংক খেলার জন্য প্রয়োজনীয় যে সকল কাগজ পত্র দরকার তা নিয়ে আপনি ব্যাংকে হাজির হবেন। সেখান থেকে আপনাকে একটি ফরম দেওয়া হবে তা পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র সহ ব্যাংকে জমা দিবেন। এক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখবেন, আপনাকে কিন্তু বাংলাদেশের একজন নাগরিক হতে হবে। প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রের তালিকা নিম্ন রূপে দেওয়া হলো:
  • এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি ( ২- ৩ টা)
  • নমীনির এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • নমীনির পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি ( ১ - ২ টা)
  • ব্যাংক ভেদে ১০০ থেকে ১০০০ টাকা ডিপোজিট

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকে কোনো একাউন্ট খুলে থাকেন এবং এটি বর্তমানে যদি কোনো রকম লেনদেনের কাজে ব্যবহার না করেন তাহলে তা আপনি বন্ধ করে দিতে পারেন। এর জন্য আপনি অবশ্য কি ধরণের একাউন্ট বন্ধ করছেন তা যাচাই করে নিবেন। একাউন্ট বন্ধ করার সময় আপনাকে কিছু ফি প্রদান করতে হবে। যেমন আপনি যদি ডেবিট কার্ড নিয়ে থাকেন বা চেক বই নিয়ে থাকেন তাহলে তার বার্ষিক কিছু ফি দিতে হয়। তা ছাড়া ভ্যাটও রয়েছে। আর আপনি এই সকল ফি আপনার একাউন্টে থাকা টাকা থেকে প্রদান করতে পারেন। আর না হলে আপনি সরাসরি প্রদান করবেন।

তাহলে ব্যাংক থেকে আপনার অবশিষ্ট টাকা গুলো আপনাকে ফেরত দিয়ে দেওয়া হবে। আর আপনি যদি কোনো স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে এতো ফি প্রদান করতে হবে না। অল্প কিছু ফি দিয়ে, ২০০ থেকে ৩০০ টাকা দিয়েই নিজ একাউন্ট বন্ধ করে দিতে পারবেন। তাই ইসলামী ব্যাংকে আপনার কোনো ব্যাংক একাউন্ট থাকলে আপনি ইসলামী ব্যাংকে গিয়ে উপস্থিত হয়ে তা নিয়ে তাদের সাথে কথা বলে বন্ধ করে দিতে পারেন। এতে কি কি প্রয়োজন হবে তা নিয়ে আপনাকেও তারাও সাহায্য করবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

আপনার ডাচ বাংলা ব্যাংকে কোনো একাউন্ট খোলা থাকলে আপনি তা বন্ধ করে দিতে পারেন। যদি আপনি যেখানে কোনো রকম লেনদেন লেনদেন না করে থাকেন। অপ্রয়োজনীয় একাউন্ট শুধু শুধু চালু রাখার কোনো প্রয়োজন নেই। তাই এই সকল একাউন্ট গুলো বন্ধ করে দেওয়াই বরং অনেক ভালো। একাউন্ট বন্ধ করতে হলে আপনাকে ব্যাংকে গিয়ে উপস্থিত হতে হবে এবং তাদের জানাতে হবে একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে চান। তাহলে তারা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে এবং আপনাকে সাহায্য করবে।

সোনালী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

আপনার যদি সোনালী ব্যাংকে একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে তা আপনি বন্ধ করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র সহ আপনি ব্যাংকে চলে যাবেন। সেখানে তাদের গিয়ে বলবেন যে আপনি একাউন্ট খুলতে চান। তাহলে তারা সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবেন। একাউন্টে কোনো টাকা থেকে থাকলে তা তুলে নিবেন।

মৃত ব্যক্তির একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

কোনো ব্যাক্তি যদি কোনো ব্যাংকে একাউন্ট খুলে থাকেন এবং তিনি যিনি মৃত্যু করেন, তাহলে তার একাউন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন হয়।
এই ক্ষেত্রে ব্যাংকে যা কে নমীনি হিসেবে রাখা হয়েছিল সে যদি ম্যানেজারের কাছে আবেদন করে তাহলে সেই একাউন্টটি বন্ধ করে দেওয়া হবে। আবেদন পত্রের সাথে মৃত ব্যক্তির ডেথ সার্টিফিকেট সংযোজন করে দিতে হবে।

ব্যাংক একাউন্ট কেন বন্ধ হয়

ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ হওয়ার মূল কারন হলো দীঘ দিন যাবৎ উক্ত একাউন্টে কোনো রকম লেন দেন না হওয়া। আপনি যদি কোনো ব্যাংকে একটি একাউন্ট খুলে থাকেন এবং সেখানে কোনো রকম লেনদেন না করেন।
ব্যাংক- একাউন্ট- কেন- বন্ধ- হয়
অর্থাৎ শুধু শুধু একাউন্টটি পড়ে রয়েছে তাহলে ব্যাংক কতৃপক্ষ আপনার সেই ব্যংক একাউন্টটি বন্ধ করে দিবেন। তাই একাউন্ট চালু রাখার জন্য লেনদেন করা জরুরী।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম ও ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে দরখাস্ত সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url