ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়
গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে নাইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায় তা সম্পর্কে যারা জানেন না তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি গুরুত্বপূর্ণ হতে চলছে। ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়, কিভাবে আপনি ভালো ইলিশ মাছ পেতে পারেন তা নিয়ে আজকে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হবে।
ইলিশ হলো আমাদের দেশের জাতীয় একটি মাছ। এই মাছ খেতে হয় অনেক সুস্বাদু। এমন কোনো মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না যে কি না ইলিশ মাছ দেখলে তা পাতে নিতে চায় না। আপনি যদি ইলিশ মাছের ডিম অনেক বেশী পছন্দ করে থাকেন তাহলে আজকের লেখার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায় তা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে।
পেজ সূচিপত্র : ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়
- ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়
- ইলিশ মাছ কোথায় বেশী পাওয়া যায়
- ইলিশ মাছ উৎপাদন করায় শীর্ষ দেশ কোনটি
- ইলিশ মাছ চেনার উপায়
- নদী ও সমুদ্রের ইলিশ চেনার উপায়
- ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য
- ইলিশ মাছ থেকে কি কি পুষ্টি পাওয়া যায়
- ইলিশ মাছের বৈজ্ঞানিক নাম
- ইলিশ মাছ কি খায়
- লেখকের শেষ মন্তব্য
ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায়
ইলিশ মাছ সবারই অনেক প্রিয় একটি খাবার। সারা দেশ সহ বিদেশের মাটিতেও এই মাছের অনেক চাহিদা রয়েছে। তবে শুধু যে এই মাছের চাহিদাই আমাদের দেশে ব্যাপক পরিমাণে রয়েছে তা কিন্তু নয় বরং ইলিশ মাছের ডিমেরও চাহিদা আরো বেশী পরিমাণে রয়েছে। তাই আপনি যদি এক জন ইলিশ মাছের ডিম প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই লেখাটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ হবে। সাগর ও নদী থেকে এই ইলিশ মাছের ডিমের আমদানি খুবই কম পরিমাণে হওয়ায় এই ডিম গুলোর দাম অনেক বেশী পরিমাণ হয়ে থাকে। চাঁদ পুরে ইলিশ মাছের খ্যাতি রয়েছে দেশ জুড়েই। ইলিশ মাছের ডিম এখন কেজিতে দু তিনশ বেড়ে গিয়েছে। এই মাছের ডিম বাজারে এখন বিক্রি হচ্ছে ১৩ শ থেকে ১৪শ টাকায়।
মাছ ও ডিমের ক্ষেত্রে একটা হিসাব আলাদা হয়ে থাকে। ডিমের ক্ষেত্রে যে একটা ইলিশ মেঘনারই হতে হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা থাকে না। নোনা পানিতে যে ইলিশ মাছ থাকে তা অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। অন্যদিকে বেশী সুস্বাদু হয়ে থাকে মিঠাপানির মাছ। ব্যবসায়ীদের মত অনুযায়ী, তৃতীয় সারির ইলিশ মাছ থেকে ডিম সংরক্ষণ করা তাদের বেশী পছন্দের হয়।
আড়তরা বলেছেন, দুই ধরণের ইলিশ ঘাটে পাওয়া যায়। কিছু হলো ফিশিং বোটের মাছ এবং কিছু হলো হাতিয়ার মাছ। ফিশিং বোটের মাধ্যমে যে মাছ গুলো আমদানি করা হয়ে সে গুলো থেকে ডিম সংরক্ষণ করা হয় না। কিন্তু হাতিয়া থেকে যে মাছ গুলো পাওয়া যায় সে গুলো থেকে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে ডিম। ইলিশের ডিম সংরক্ষণ করার জন্য এই ধরণের মাছ গুলো সব থেকে বেশী উপযোগী বলে তারা মনে করে থাকেন। কিছু আড়তদারদের মতে, এখন চাহিদা অনুযায়ী ডিম সরবরাহ করা সম্ভব হচ্ছে না। যদিও ডিম সংরক্ষণ এর উপযুক্ত সময় এখন। কিন্তু তা পর্যাপ্ত পরিমাণে করা সম্ভব হচ্ছে না। যার ফলে ইলিশ মাছের ডিম এর দাম এখন কিছুটা বেড়ে গিয়েছে।
অন্যান্য বছর গুলো তে প্রতিটি আড়তে দেড়শ থেকে ২ শ কেজি ইলিশের ডিম সংগ্রহ করা সম্ভব হতো। যে খানে এই বছরে গড়ে ৪০ থেকে ৫০ কেজিও ডিম সংরক্ষণ করা যাচ্ছে না। এর কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছে মাছের আমদানি কম হওয়ার। বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি ইলিশ মাছের ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩ শ থেকে ১৪ শ টাকায়। অন্য বছর গুলো তে এই মাছের দাম থাকে এক হাজার থেকে ১২ শ টাকায়। ইলিশের চাহিদা কম থাকায় ডিম সংরক্ষণ কম হচ্ছে। যার কারনে এখন ক্রেতাদের কে দুই তিন শ টাকা বেশী দিয়ে ডিম কিনতে হচ্ছে।
ইলিশ মাছের ডিম প্রক্রিয়াজাত করা হয়ে থাকে মা ইলিশের পেটের মাছের মধ্যেই। ডিম সংরক্ষণ এর জন্য প্রথমে মাছ গুলো প্রায় আধা ঘন্টা বরফের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়। এর ফলে মাছের ভিতরে থাকা ডিম গুলো সামান্য শক্ত হয়ে যায়। পরে সে সকল ডিম গুলো কে ইলিশের পেট করে বাইরে বের করে নেওয়া হয়। এর ফলে ডিম কোনো রকম নষ্ট হয় না। আর মাছ গুলো কে নির্দিষ্ট একটি সাইজে কেটে সেখানে লবণ দিয়ে ভালো ভাবে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। মাছের পেট কাটা বের হওয়া ডিম গুলো কে তারপর রাখা হয় একটা নির্দিষ্ট বাটিতে। প্রতিটি বাটিতে প্রায় আড়াই কেজি করে ইলিশের ডিম সংগ্রহ করা সম্ভব হয়ে থাকে। তারপর এই গুলো কে রাখা হয় বরফের পাত্রে।
নোনা ইলিশ সংরক্ষণে ডিম গুলো কে আলাদা করে কেটে সেখানে প্রচুর পরিমাণে লবণ মিশিয়ে সে গুলো কে একটি নির্দিষ্ট সাইজে কেটে কেটে সে গুলো কে সপ্তাহ খানেকের জন্য একটি নির্দিষ্ট স্তুপকারে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন : পহেলা বৈশাখ নিয়ে অনুচ্ছেদ
পরে সে গুলো লবণ মিশ্রিত ফুটন্ত গরম পানিতে রেখে তা ঠান্ডা করে সেখানে এক বছর রেখে দেওয়া হয়। এক বছর শেষ হওয়ার পর মাছ গুলো কে আলাদা করে রপ্তানি করা হয়ে থাকে বিভিন্ন জেলায়।
ইলিশ মাছ কোথায় বেশী পাওয়া যায়
ভোলা জেলার তজমুদ্দিনে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সর্বাধিক ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। ভোলা জেলা হলো ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত।ইলিশ মাছ হলো নোনা জলের মাছ৷ সাধারণত বড় নদী ও মোহনায় সংযুক্ত খালে বর্ষা কালে এটি পাওয়া যায়। এই সময় ইলিশ মাছ ডিম পাড়ার জন্য সমুদ্র থেকে চলে আসে মিঠা পানিতে। জেলেরা তখন জাল নিয়ে নদীতে যায় এবং জাল ফেলে মাছ ধরে৷ পদ্মা নদীতে ইলিশ মাছ সব থেকে বেশী পরিমাণে ধরা হয়ে থাকে। তা ছাড়া ভারতের রূপনারায়ণ নদী, গঙ্গা, গোদাবরী নদীর ইলিশ তাদের সুস্বাদু ডিমের জন্য বিখ্যাত।
ইলিশ মাছ সাগর থেকেও অনেক বেশী পরিমাণে ধরা হয়ে থাকে। কিন্তু স্বাদে এগিয়ে আছে মিঠা পানির ইলিশ। অর্থাৎ নদীতে যে ইলিশ গুলো পাওয়া সে গুলো বেশী সুস্বাদু। দক্ষিণ পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশেও এই মাছ পাওয়া যায়। তবে সেখানে এই মাছ পাল্লা মাছ নামে পরিচিত। খুব অল্প পরিমাণে পাওয়া যায় থাট্টা জেলাতেও এটি। তবে বর্তমান সময়ে সিন্ধু নদীর জল স্তর নেমে গিয়েছে বলে এখন আর সেখানে পাল্লা বা ইলিশ আর দেখা যায় না।
ইলিশ মাছ উৎপাদন করায় শীর্ষ দেশ কোনটি
ইলিশ উৎপাদন করা হয়ে থাকে দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে। তার মধ্যে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান ও চীন সহ আরো কয়েকটি দেশ। তবে তারা ইলিশ উৎপাদন করো বিশ্বে যত পরিমাণ চাহিদা পূরণ করে থাকে তার থেকেও বেশী পরিমাণ ইলিশ উৎপাদন করা হয়ে থাকে বাংলাদেশে। এই ইলিশ উৎপাদন প্রক্রিয়া বাংলাদেশ বিশ্বের মোট ইলিশের ৭০ শতাংশই যোগান দিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশ হলো উৎপাদনে শীর্ষ দেশ।
আই ই ইউ সি এন বাংলাদেশ এর তালিকা অনুযায়ী ইলিশ মাছের এই প্রজাতিটি হুমকির মুখে রয়েছে। তবে ইলিশ মাছ সংরক্ষণের জন্য ২০০২ সালে প্রজননের সময় এই মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। এর ফল স্বরূপ অন্য ১০ টি দেশে মাছ ধরা কমলেও বাংলাদেশে ২০২১ সাল পর্যন্ত ৮ থেকে ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ইলিশ উৎপাদনকারী ১১ টি দেশের মাঝে বাংলাদেশ হলো প্রথম।
ইলিশ মাছ চেনার উপায়
ইলিশ মাছ কিনতে গিয়ে অনেকেই ঠকে যান। প্রথমে তো অনেক দাম দিয়ে ইলিশ মাছ কিনতে হয়, তার পর আবার এই নকল ইলিশ দিয়ে দেওয়া, দুটো মিলে মাথার উপর দিয়ে যায়। তাই আগে থেকেই জেনে নিন যে কিভাবে আপনি একটা ইলিশ মাছ দেখলে ভালো ভাবে চিনতে পারবেন।
- সার্ডিন বা চন্দনা নামক যে মাছটি রয়েছে, তা আসল ইলিশ মাছ থেকে অনেক ছোট হয়ে থাকে। একটি ইলিশ মাছ ৭৫ সে. মি. পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিন্তু একটা চন্দনা সাত থেকে ২০ সে. মি. পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- চন্দনা মাছের আকৃতি ছোট ও মাথার সামনের অংশ অনেকটা ভোতা হয়ে থাকে। অপর দিকে ইলিশ মাছের মাথার আকৃতি লম্বাটে ধরণের ও সূচালো হয়ে থাকে।
- ইলিশ মাছের পেট ও পিঠ উভয় অংশই সামান্য বাঁকানো হয়ে থাকে। কিন্তু চন্দনা মাছের পেট এর অংশ বাঁকানো ও পিঠের অংশ কিছুটা সোজা বা কম বাকানো হয়ে থাকে।
- নাকের সামনে ইলিশ মাছ কে নিয়ে নিলে একটা অ্যাশটে টাইপের গন্ধ বের হবে। কিন্তু চান্দিনা মাছ থেকে এমন কোনো গন্ধ পাবেন না। তা ছাড়া ইলিশ মাছের চোখ গুলো দেখতে অনেক বড় বড় হয়ে থাকে।
- চান্দিনা মাছ এর পাখনা গুলো অনেকটা গোলাটে রংয়ের হয়ে থাকে। কিন্তু ইলিশ মাছ এর পাখনা অনেক অনেক সাদা ও ঝলমলে হয়ে থাকে।
- আসল ইলিশ মাছ আকারে বেশ বড় হয়ে থাকে। এই মাছ যত বেশী বড় হবে এর স্বাদও তত বেশী হবে। ডিম ছাড়ার পর ইলিশ কিনলে স্বাদ থাকে অটুট।
নদী ও সমুদ্রের ইলিশ চেনার উপায়
সাধারণত নদী প সমুদ্র উভয় জায়গা থেকেই বেশ ভালো পরিমাণে ইলিশ মাছ ধরা যায়। তবে সমুদ্রের ইলিশ মাছের তুলনায় নদীতে পাওয়া ইলিশ মাছের স্বাদ অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন : ইসলামী আলোকে পহেলা বৈশাখ সম্পর্কে জানুন
তাই আপনি যদি ইলিশ মাছের আসল স্বাদ পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নদীর ইলিশ মাছ কে নিতে হবে। তাই কিভাবে আপনি নদী ও সমুদ্রের ইলিশ মাছের মধ্যে পার্থক্য করতে পারেন তা নিম্ন রূপে দেওয়া হলো :
- হিমায়িত সামুদ্রিক ইলিশ মাছের রং হয়ে থাকে অনুজ্জ্বল। টাটকা ইলিশ গুলো শক্ত হয়। হাত দিয়ে উঁচু করলে আকারের কোনো পরিবর্তন ঘটে না। বাসি ইলিশ পেটের কাছে মাথা ও লেজ হেলে পড়ে।
- টাটকা ইলিশের কানকো হবে টকটকে লাল রংয়ের। অন্য দিকে বাসি ইলিশের রং এমন হবে না।
- নদীর ইলিশের রং সাগরের ইলিশের রংয়ের চেয়ে বেশী চকচকে হবে। আর মাঝ বরাবর একটি হালকা লাল রং থাকবে।
- নদীর ইলিশ হবে গোলাকার, বেটে, পেট ও ঘাড় মোটা হবে। সাগরের ইলিশ লম্বাটে, সরু, পিঠের দিকে কালচে রং থাকে।
- নদীর ইলিশের চোখের রং হয় স্বচ্ছ। সমুদ্রের ইলিশের চোখের রং ঘোলাটে ও বড় বড় হয়।
ইলিশ মাছের বৈশিষ্ট্য
ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এই মাছ গুজরাটে মোদেন বা পালভা নামে পরিচিত। ইলিশ মাছ অর্থনৈতিক ভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাছ। বঙ্গোপসাগরে ব- দ্বীপ অঞ্চল, পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা নদীর মোহনায় হাওর থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। এরা মিঠা পানিতে এসে ডিম পাড়ে। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়ে তা আবার সমুদ্রে চলে যায়।
ইলিশ মাছ থেকে কি কি পুষ্টি পাওয়া যায়
মানবদেহের জন্য প্রতিদিন দরকারী ২৭ ভাগ ভিটামিন সি, ২ ভাগ আয়রন ও ২০৪ ভাগ ক্যালসিয়াম ইলিশ মাছ থেকে পাওয়া যায়। ইলিশে অধিক পরিমাণ ওমেগা - ৩ ফ্যাট থাকে। এটি ট্রাই গ্লিসারাইড ও উচ্চ রক্ত চাপের পরিমাণ কমিয়ে আনে। এটি রক্ত জমাট বাধতেও বাধা প্রদান করে থাকে। ইলিশ মাছ রক্তের কার্য ক্ষমতা বাড়ায় ও ইনস্যুলিন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ইলিশ মাছের বৈজ্ঞানিক নাম
ইলিশ মাছ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Tenualosa ilisha. এটি হলো Clupeidae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।
আরো পড়ুন : এলার্জি জাতীয় খাবার কোন গুলো
এই মাছ বাংলাদেশসহ পশ্চিম বঙ্গ অঞ্চলে পাওয়া যায়। এই মাছ বাঙালিদের কাছে অনেক প্রিয়া একটি খাবার।
ইলিশ মাছ কি খায়
ইলিশ মাছ হলো মূলত প্লাংকটন ভোজী। নদীতে থাকা নীলাভ সবুজ শৈবাল, ডায়াটম, ডেসমিড, কোপিপোড, রটিফার ইত্যাদি জাতীয় খাবার গুলো খেয়ে থাকে। তবে এদের খাদ্যভাস বয়স ও ঋতুর সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে ইলিশ মাছের ডিম কোথায় পাওয়া যায় তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ। 32353
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url