ই-পাসপোর্ট করার নতুন নিয়ম জেনে নিন

  ই-পাসপোর্ট করার নতুন নিয়ম জেনে  নিন

আমি এখন আপনাদের সামনে ই পাসপোর্ট এর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি হয়তো ভাবছেন ই পাসপোর্ট কিভাবে করবেন। 

ই পাসপোর্ট করা একেবারে সহজ । ই পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী  এবং এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠ করুন।




পেজ সূচিপত্রঃ   ই-পাসপোর্ট করার নতুন নিয়ম জেনে  নিন

 ই-পাসপোর্ট করার নতুন নিয়ম জেনে  নিন
ই পাসপোর্ট কি,  ই পাসপোর্ট দরকার কেন
ই পাসপোর্ট কিভাবে কাজ করে
বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট করার নিয়েমাবলী
ই-পাসপোর্টের সুবিধা
ই-পাসপোর্ট করার যোগ্যতা
ই-পাসপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
 নতুন ই পাসপোর্ট ফরম
ই-পাসপোর্টের ফি ও খরচ
 ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
আমাদের শেষ মন্তব্য


ই পাসপোর্ট কি,  ই পাসপোর্ট দরকার কেন


ই-পাসপোর্ট (e-Passport) হলো একটি আধুনিক ও উন্নত প্রযুক্তির পাসপোর্ট, যা একটি এম্বেডেড ইলেকট্রনিক চিপযুক্ত। এই চিপে পাসপোর্টধারীর ব্যক্তিগত তথ্য, বায়োমেট্রিক ডেটা (যেমন: আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিস স্ক্যান)  এবং ডিজিটাল স্বাক্ষর সংরক্ষিত থাকে।

১. উচ্চ নিরাপত্তা: এমআরপি (Machine Readable Passport)-এর তুলনায় ই-পাসপোর্ট আরও নিরাপদ, কারণ এতে ডিজিটাল তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে, যা নকল বা জালিয়াতি রোধ করে।
২. দ্রুত ইমিগ্রেশন প্রসেস: ই-পাসপোর্টধারীরা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে স্বয়ংক্রিয় স্ক্যানিং সুবিধা পান, যা যাত্রার সময় কমিয়ে দেয়।
3. আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: ই-পাসপোর্ট আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং এটি বিভিন্ন দেশের ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়ায় সহজতর করে।
আরো পড়ুনঃ
4. বায়োমেট্রিক ডেটা সংরক্ষণ: এটি যাত্রীর পরিচয় নিশ্চিত করতে সাহায্য করে এবং ভুয়া পরিচয়ের ঝুঁকি কমায়।
5. ভিসা প্রক্রিয়া সহজতর: অনেক দেশে ই-পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কিছু ক্ষেত্রে ভিসা-অন-অ্যারাইভাল সুবিধা পাওয়া যায়।
বাংলাদেশে ২০২০ সাল থেকে ই-পাসপোর্ট চালু হয়েছে এবং এটি বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রাভেল ডকুমেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ই পাসপোর্ট কিভাবে কাজ করে

ই-পাসপোর্ট হলো একটি আধুনিক বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট, যেখানে একটি এমবেডেড ইলেকট্রনিক চিপ থাকে। এই চিপে পাসপোর্টধারীর ব্যক্তিগত তথ্য, ডিজিটাল ছবি এবং বায়োমেট্রিক তথ্য (যেমন: আঙ্গুলের ছাপ, চোখের মণির ছবি) সংরক্ষিত থাকে।

কাজ করার পদ্ধতিঃ ১। চিপ ও ডাটা সংরক্ষণঃ পাসপোর্টের চিপে মালিকের তথ্য, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও নিরাপত্তা এনক্রিপশন থাকে।

২। স্ক্যানিং ও ভেরিফিকেশনঃ ই-পাসপোর্ট স্ক্যানার (যেমন: এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন ডেস্ক বা স্বয়ংক্রিয় ই-গেট) চিপের তথ্য পড়তে পারে।বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই করে পাসপোর্টধারীর পরিচয় নিশ্চিত করা হয়।

৩।  নিরাপত্তা ও প্রতারণা প্রতিরোধঃ ডিজিটাল স্বাক্ষরের মাধ্যমে তথ্য পরিবর্তন বা জালিয়াতি করা কঠিন হয়। আন্তর্জাতিক ICAO (International Civil Aviation Organization) মানদণ্ড অনুযায়ী ই-পাসপোর্ট নিরাপদ। 

৪। স্বয়ংক্রিয় ইমিগ্রেশন প্রসেসঃ কিছু দেশে স্বয়ংক্রিয় ইমিগ্রেশন গেট ব্যবহার করা হয়, যেখানে ই-পাসপোর্টধারীরা দ্রুত স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে ভ্রমণ অনুমোদন পেয়ে যান।

বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট করার নিয়মাবলী

বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট (ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট) চালু হয়েছে ২০২০ সালে, যা আধুনিক ও নিরাপদ ভ্রমণ নথি হিসেবে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। ই-পাসপোর্টে একটি ইলেকট্রনিক চিপ সংযুক্ত থাকে, যেখানে ব্যক্তির বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষিত থাকে। এটি জালিয়াতি রোধ ও ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য কার্যকর। এই নিবন্ধে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট করার নিয়ম, প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় তথ্য বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।

ই-পাসপোর্টের সুবিধা

১. উন্নত নিরাপত্তা: ই-পাসপোর্টের চিপে থাকা তথ্য জালিয়াতি থেকে সুরক্ষিত থাকে। ২. দ্রুত ইমিগ্রেশন: স্বয়ংক্রিয় স্ক্যানার ব্যবহার করে ইমিগ্রেশন চেক দ্রুত করা যায়। ৩. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী তৈরি হওয়ায় অধিকাংশ দেশ সহজে গ্রহণ করে। ৪. দীর্ঘমেয়াদী মেয়াদ: ই-পাসপোর্ট সাধারণত ৫ বা ১০ বছরের জন্য ইস্যু করা হয়।

ই-পাসপোর্ট করার যোগ্যতা

বাংলাদেশের যেকোনো নাগরিক ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে, কিছু নির্দিষ্ট শর্ত রয়েছেঃ আবেদনকারীর পূর্ববর্তী পাসপোর্ট থাকতে হবে (যদি থাকে)।  নতুন আবেদনকারীদের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলক। যাদের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়েছে, তারা নতুন ই-পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।  শিশুদের জন্য অভিভাবকের অনুমতি ও সনদ প্রয়োজন।

ই-পাসপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

১. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) বা জন্ম নিবন্ধন সনদ ২. পূর্ববর্তী পাসপোর্ট (যদি থাকে) ৩. ছবি: পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হয়ে ছবি তুলতে হয়। ৪. আঙুলের ছাপ ও আইরিশ স্ক্যান: বায়োমেট্রিক ডাটা সংগ্রহ করা হয়। ৫. আবেদন ফরম: অনলাইনে পূরণ ও জমা দিতে হয়।

ই-পাসপোর্ট করার ধাপসমূহ

১. অনলাইনে আবেদন করা

প্রথমে ই-পাসপোর্টের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (www.epassport.gov.bd) এ গিয়ে আবেদন করতে হবে।


আবেদন করার ধাপ

ওয়েবসাইটে গিয়ে "Apply Online" অপশন নির্বাচন করুন।

আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।

আবেদন ফরমটি সাবমিট করুন।

আবেদন ফি অনলাইনে বা নির্দিষ্ট ব্যাংকে জমা দিন।

২. পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হওয়া

অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার পর নির্ধারিত সময়ে পাসপোর্ট অফিসে উপস্থিত হতে হবে।

যা করতে হবেঃ

বায়োমেট্রিক ডাটা (ছবি, আঙুলের ছাপ, আইরিশ স্ক্যান) প্রদান।

আবেদনপত্রের হার্ডকপি জমা দেওয়া।

সাক্ষর ও অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা।

৩. পাসপোর্ট প্রসেসিং ও বিতরণ

নিয়মিত প্রসেসিংঃ সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবস লাগে।

জরুরি প্রসেসিংঃ ৭-১০ কার্যদিবসের মধ্যে পাসপোর্ট পাওয়া যায়।

সুপার এক্সপ্রেস প্রসেসিংঃ  ২-৩ কার্যদিবসের মধ্যে ডেলিভারি হয়।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এসএমএস বা ইমেলের মাধ্যমে আবেদনকারীরা পাসপোর্ট সংগ্রহের তথ্য জানতে পারেন। এরপর পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে নির্দিষ্ট তারিখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হয়।

ই-পাসপোর্টের ফি ও খরচ কত

  নিচে বিস্তারিত তালিকা প্রদান করা হলো:

৫ বছরের মেয়াদ: ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: সাধারণ ডেলিভারি  (  ২১ করম দিবস) ২১ কর্ম দিবস ৪০২৫/= টাকা,  জরুরি ডেলিভারি ( ১০  কারয দিবস )ঃ ৬,৩২৫/= টাকা,  অতি জরুরি  ডেলিভারি  ( ২ কারয দিবস ), ৮৬২৫/= টাকা ।

৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: সাধারণ ডেলিভারি  (  ২১ করম দিবস) ২১ কর্ম দিবস ৬,৩২৫/= টাকা,  জরুরি ডেলিভারি ( ১০  কারয দিবস )ঃ ৮৬২৫//= টাকা,  অতি জরুরি  ডেলিভারি  ( ২ কারয দিবস ),১২০৭৫/= টাকা ।

১০ বছরের মেয়াদ:  ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্ট: সাধারণ ডেলিভারি  (  ২১ করম দিবস) ২১ কর্ম দিবস ৫৭৫০/= টাকা,  জরুরি ডেলিভারি ( ১০  কারয দিবস )ঃ ৮০৫০//= টাকা,  অতি জরুরি  ডেলিভারি  ( ২ কারয দিবস ), ১০৩৫০/= টাকা ।

৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্টঃ  (  ২১ করম দিবস) ২১ কর্ম দিবস ৮০৫০/= টাকা,  জরুরি ডেলিভারি ( ১০  কারয দিবস )ঃ ১০৩৫০/= টাকা,  অতি জরুরি  ডেলিভারি  ( ২ কারয দিবস ),১৩৮০০= টাকা । 

ই-পাসপোর্টের ফি পাসপোর্টের মেয়াদ ও প্রসেসিং টাইপের ওপর নির্ভর করে এবং বছর বছর পরিবরতন হতে পারে।

বাংলাদেশে কোন রং এর পাসপোর্ট  কাদের জন্য 

বাংলাদেশে মূলত তিন ধরনের পাসপোর্ট প্রচলিত, এবং এগুলো বিভিন্ন ব্যক্তি ও উদ্দেশ্যের জন্য ব্যবহৃত হয়ঃ

১। সবুজ রঙের পাসপোর্ট (Regular Passport) – এটি সাধারণ নাগরিকদের জন্য। বাংলাদেশি নাগরিকরা ব্যক্তিগত বা পর্যটন ভ্রমণের জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।

২। নীল রঙের পাসপোর্ট (Official Passport) – এটি সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য, যারা সরকারি কাজে বিদেশ সফর করেন।

আরো পড়ুনঃ

৩। লাল রঙের পাসপোর্ট (Diplomatic Passport) – এটি কূটনৈতিক ব্যক্তিত্বদের জন্য, যেমন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, কূটনীতিক ও উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ থাকে।

এছাড়া বিশেষ প্রয়োজনে জরুরি ট্র্যাভেল ডকুমেন্টও ইস্যু করা হয়, তবে তা সাধারণত নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম 

আপনি যদি একটি পাসপোর্ট চেক করতে চান, তাহলে এটি নির্ভর করবে আপনি কোন উদ্দেশ্যে এটি যাচাই করছেন। নিচে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম দেওয়া হলোঃ

১. পাসপোর্টের মৌলিক তথ্য যাচাইঃ যদি আপনি নিজের বা অন্য কারও পাসপোর্টের তথ্য সঠিক কিনা তা যাচাই করতে চান, তাহলে নিচের বিষয়গুলো চেক করুনঃ

নাম: পাসপোর্টে থাকা নামের বানান ও ব্যক্তির পরিচয়পত্রের নাম মিলিয়ে দেখুন। পাসপোর্ট নম্বর: সঠিক নম্বর ও সিরিজ মিলিয়ে নিন। জন্ম তারিখ: এটি পাসপোর্ট ও অন্যান্য পরিচয়পত্রের সঙ্গে মিলিয়ে নিন।  মেয়াদ (Validity): পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে এটি ব্যবহার করা যাবে না।

2. ই-পাসপোর্ট ও মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP): ই-পাসপোর্ট (E-Passport):

ই-পাসপোর্ট হলো একটি আধুনিক ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট, যার মধ্যে একটি ইলেকট্রনিক চিপ থাকে। এই চিপে পাসপোর্টধারীর বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙুলের ছাপ, চোখের মণির স্ক্যান) ও অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য সংরক্ষিত থাকে।

মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (MRP): মেশিন রিডেবল পাসপোর্টে (MRP) একটি মেশিনে স্ক্যানযোগ্য অংশ থাকে, যেখানে ব্যক্তিগত তথ্য ডিজিটালভাবে এনকোড করা থাকে। তবে এতে কোনো ইলেকট্রনিক চিপ নেই।

৩. অনলাইনে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক (বাংলাদেশ)ঃ আপনি যদি নতুন পাসপোর্ট আবেদনকরেথাকেন এবং সেটির অবস্থা জানতে চান, তাহলেঃ
 ১।ই-পাসপোর্ট:  epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে যান। 

২।  MRP পাসপোর্ট: www.passport.gov.bd থেকে স্ট্যাটাস চেক করুন।

৩। আবেদন নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে চেক করতে পারবেন।

৪। ভিসা ও ইমিগ্রেশন চেকিংঃ যদি বিদেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট যাচাই করতে হয়, তাহলে,ভিসার বৈধতা চেক করুন। যে দেশে যাচ্ছেন, তাদের ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করুন।এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট ও ট্রাভেল ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখুন। 

ই-পাসপোর্ট সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১. বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা স্থানীয় বাংলাদেশ মিশনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। ২. জরুরি ভ্রমণ প্রয়োজন হলে সুপার এক্সপ্রেস প্রসেসিং বেছে নেওয়া উত্তম। ৩. পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে পুলিশ রিপোর্টসহ নতুন করে আবেদন করতে হবে। ৪. নাবালকদের জন্য বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ও অন্যান্য নথি বাধ্যতামূলক।

আমাদের শেষ মন্তব্য

বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়া সহজ ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করা যায়। এটি নিরাপত্তা বৃদ্ধির পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ভ্রমণ সহজ করেছে। সঠিক নিয়ম মেনে আবেদন করলে সহজেই ই-পাসপোর্ট সংগ্রহ করা সম্ভব। তাই, বিদেশ ভ্রমণের জন্য নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে ই-পাসপোর্টের সুবিধা গ্রহণ করুন।

এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আপনি আমাদের এই আর্টিকেলটি  A to Z অধ্যয়ন করে ই পাসপোর্ট  করার যাবতীয় নিয়মাবলী জানতে পেরেছেন। আরো নতুন নতুন কন্টেন্ট পেতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিয়মিত  আর্টিকেল লিখে থাকি।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url