অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্বন্ধে জানুন
থানকুনির পাতা খাওয়ার উপকারিতা জানুনঅপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে আজকে আমরা অনেক কিছু জানতে পারবো। আপনি যদি অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে না জেনে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন। অপরাজিতা আমাদের সবার কাছে বেশ জনপ্রিয় একটি ফুল। তাই এর বিষয়ে সকলেরই উচিত, ভালো ভাবে জানা।
অপরাজিতা ফুল তার সৌন্দর্য ও ঔষধি গুণে সবার কাছেই প্রশংসিত। অনেকের বাড়ির আশে পাশে আপনি এই অপরাজিতার গাছ লাগানো দেখতে পাবেন। অপরাজিতা ফুল বিভিন্ন রংয়ের হয়ে থাকে। তবে নীল রংয়ের ফুল বেশ সুন্দর হয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে জানতে পারবো।
পেজ সূচিপত্র: অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্বন্ধে জানুন
- অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্বন্ধে জানুন
অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ
ফুল এমন একটি জিনিস যার সাহায্যে শত্রু কে বন্ধুতে পরিণত করা যায়। পৃথিবীতে এমন খুব সংখ্যক লোকই রয়েছে, যাদের কে দেখা যায় ফুল অপছন্দ করে থাকে। বলা হয়ে থাকে, শুধু মাত্র পাষাণ লোকের মানুষেরাই ফুল কে অপছন্দ করে থাকে। অপরাজিতা ফুল বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। সাদা, নীল, খয়েরী কিংবা হলদে রংয়েরও অনেক অপরাজিতা ফুল দেখা যায়। তবে এদের মধ্যে সব চেয়ে বেশী জনপ্রিয় হলো, নীল অপরাজিতা ফুল।
ফাবেসিয়া গোত্রের এই উদ্ভিদ হলো অপরাজিতা। সবার কাছে বেশ আর্কষণীয় একটি ফুল। এর আদি নিবাস মালয় উপদ্বীপে। কাল ক্রমে এটি বাংলাদেশ, ভারতসহ আশে পাশের আরো কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে এখন কার সময়ে প্রচুর সংখ্যক অপরাজিতা গাছ দেখা যায়। এই সকল গাছ সমূহ বাংলাদেশে রীতি মতো চাষও করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশে সব চেয়ে বেশী যেই রংয়ের অপরাজিতা ফুল পাওয়া যায়, তা হলো নীল রংয়ের অপরাজিতা ফুল।
দুই রংয়ের অপরাজিতা বেশী পাওয়া যায়। তা হলো নীল ও সাদা রংয়ের। বেশীর ভাগই নীল বর্ণের অপরাজিতা চাষ করা হয়, আমাদের দেশে।এর পাতার সাথে রয়েছে উপপত্র। কান্ডের সাথে পাতা গুলো একান্তর পত্র বিন্যাসে সজ্জিত থাকে। এর পাতা গুলো হয়ে থাকে যৌগিক এবং সচূড় পক্ষল। এর পত্রক গুলো হয়ে থাকে ডিম্বক আকৃতির। আর এটি লম্বায় ৪ সেন্টি মিটার হয় এবং প্রস্থে ৩ সেন্টি মিটার হয়ে থাকে।
অপরাজিতা গাছের ফুল লম্বায় প্রায় ৫ থেকে ৭ সেন্টি মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর ফুল গুলো একক ভাবে ফুটে থাকে। ফুল গুলো এক প্রতিসম, প্রজা প্রতিসম ও এক লিঙ্গিক। ফুলের প্রধান পাপড়ি বাইরের দিকের রং নীল এবং মধ্য স্থলে ফিকে সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। অপরাজিতা ফুলে পুং কেশরের সংখ্যা হয়ে থাকে ১০ টি। এই ফুলের পরাগ ধানীর আকার আয়তাকার হয়ে থাকে। এই ফুলের স্ত্রী স্তবক ১ টি থাকে এবং এটি হয় দ্বি গুচ্ছক। এই ফুলের গর্ভ দন্ড হয়ে থাকে সরু। অপরাজিতা ফুলের অমরা বিন্যাস হয়ে থাকে এক প্রান্তীয়। এই ফুল গুলো বর্ষা কালে ফোটে।
কোনো কোনো অপরাজিতা ফুলের ভিতরের দিকে একে বারেই সাদা হয়ে থাকে। এই ফুলের দুটি সবুজ ডিম্বক আকৃতির উপবৃতি রয়েছে।
আরো পড়ুন : কোন ভিটামিন কোন কাজ করে জানুন
এর ভিতরে বৃতির সংখ্যা হলো ৫ টি। এই ফুলের শুঁটি লম্বায় ৮ থেকে ১০ সে. মি. হয়ে থাকে। শুঁটির ভিতরে ৬ থেকে ১০ টি কালো রংয়ের বীজ থাকে। অপরাজিতা গাছে ফল ধরে শীতকালে৷ আর এই গাছে ফুল ধরে থাকে সাধারণত বর্ষাকালে।
অপরাজিতা ফুলের উপকারিতা
অপরাজিতার সৌন্দর্য যেমন মেলা ভার, ঠিক তেমনি এর ঔষধি গুণ গুলো। এই ফুলের উপকারীতা আছে অনেক। এ ফুলে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। অপরাজিতা ফুল আমাদের বাড়ির আশে পাশেই অনেক পাওয়া যায়। এই ফুল কে বাড়ির আশে পাশে লাগানো হয়ে থাকে, বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে। তবে সনাতন ধর্মের অনেক বিশ্বাস আছে, এই ফুল সম্পর্কে। তারা এই ফুল কে অনেক পবিত্র ফুল হিসেবে মনে করে থাকে। অপরাজিতা ফুলের রয়েছে উল্লেখ যোগ্য আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্য।
আয়ুর্বেদে অনেক গাছ পালার কথা বলা হয়েছে। তাদের থেকে প্রাপ্ত পাতা, ফুল, বাকল ও ডাল পালা সহ অনেক ঔষধ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এমনই শক্তিশালী উদ্ভিদ হিসেবে বিবেচনা করা হয় অপরাজিতা কে। আর এই অপরাজিতা খুব সহজেই পাওয়া যায়, আমাদের বাড়ির আশে পাশে। স্মৃতি শক্তি বাড়াতে অপরাজিতার প্রভাব রয়েছে অনেক। আর তাই অনেক শিশুই অপরাজিতা থেকে সাহায্য নিতে পারে। আপনার যদি লিবিডো কম থাকে মানে আপনার যৌন চাহিদা কম থাকে তাহলে, আপনার উচিত হবে অপরাজিতার ব্যবহার করা।
অপরাজিতার ফুল থেকে আপনি চা বানিয়ে খেতে পারেন। এর জন্য আপনি এক গ্লাস জল নেন। আর এটি কিছু পরিমাণ ফুটিয়ে নিন। এতে অপরাজিতা ফুল দিবেন এবং মাঝারি আচ রাখেন, চা পাঁচ মিনিটের জন্য রেখে দিন। তারপর চা ফিল্টার করুন। এতে লেবুর রস ও মুধু যোগ করুন। শক্তির জন্য সকালে এবং স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য ঘুমানোর আগে এবং অন্যান্য সমস্যার জন্য খালি পেটে বা খাবারের ১ ঘন্টা আগে/পরে পান করুন।
অপরাজিতা ফুলের অপকারিতা
অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে আমরা জানতে পেরেছি। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন থেকে যে, এই ফুলের কোনো অপকারী কোনো দিক আছে কি না। যদি কোনো অপকারী দিক থেকে থাকে, তাহলে সে গুলো কি কি।
আরো পড়ুন : কাঁঠালের উপকারিতা ও অপকারিতা
অপরাজিতা হলো এক ধরণের ফুল, যা সৌন্দর্যের পাশাপাশি ঔষধি গুণ গুলো কেও বজায় রাখে। এর বোটানিক্যাল নাম ক্লিওটোরিয়া টারনেটা। এই ফুল ফুটে থাকে বিশেষ করে বর্ষায়। তবে অপরাজিতা গাছে শীত কালে কোনো ফুল থাকে না। অপরাজিতা ফুল দেখতে অনেকটা গরুর কোণের আকৃতির মতো। তাই একে গৌণকর্ণীও বলা হয়ে থাকে। অপরাজিতা ফুলের অসংখ্যা উপকারী দিক রয়েছে।
মাইগ্রেনের সমস্যা থাকলে, চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে অপরাহিতার অনেক কার্য সম্পন্ন করে থাকে। কানের ব্যাথা, দাঁতের ব্যথা ও গলার ব্যাধি নিরাময়ে এই অপরাজিতার রয়েছে অনেক উপকারিতা। অপরাজিতার উল্লেখ যোগ্য তেমন কোনো ক্ষতিকর প্রভাব পরিবেশের উপর কিংবা মানুষের স্বাস্থ্য এর উপর নেই। তাই আপনি আপনার বাড়ির আশে পাশে কিংবা যে কোনো কাজে নির্দ্বিধায় এই অপরাজিতার ব্যবহার করতে পারেন।
অপরাজিতা ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম
অপরাজিতা আধুনিকা কালে বেশ জনপ্রিয় একটি ফুল। বর্তমানে এই ফুল প্রায় সবারই বাড়ির সামনে পাওয়া যায়। নীল রংয়ের এই ফুল তার ঔষধি গুণে কিংবা নিজস্ব সৌন্দর্যে বেশ জনপ্রিয়। অপরাজিতা ফুলের ইংরেজি নাম হলো Clitoria. আর এর বৈজ্ঞানিক নাম হলো Clitoria ternatea. অপরাজিতা কে বেশ পবিত্র ফুল হিসেবে বিবেচনা করা হয় সনাতন ধর্মের লোকেরা। পৌরাণিক কাহিনীতে রয়েছে, অপরাজিতার লতা বা শেকড় হাত বা পায়ে বাধলে অপরাজেয় থাকা যায়। তাই নাকি, দেবরাজ ইন্দ্র অসুরদের ধমন করেছিলেন অপরাজিতা হাতে।
অপরাজিতা বেশ স্বাস্থ্য উপকারি একটি উদ্ভিদ। এই উদ্ভিদের বহু ভেষজ গুণ রয়েছে। এই উদ্ভিদের মাধ্যমে আমরা ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ইত্যাদি জাতীয় আরো বেশ কিছু রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারি। এই উদ্ভিদের ফুলে রয়েছে, এই সব ঔষধি গুণ। নীল অপরাজিতা ফুলের চা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী৷ তাই এই অপরাজিতা গাছ আপনি আপনার বাড়ির আশে পাশে রোপণ করতে পারেন।
অপরাজিতা ফুলের বৈশিষ্ট্য
অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে আমরা জেনেছি, ইতিমধ্যেই। এই উদ্ভিদের রয়েছে বহু বৈশিষ্ট্য৷ অপরাজিতা গাছ আমাদের জন্য বেশ ভালো উপকারী একটি গাছ। এই গাছ যেমন পরিবেশ বান্ধব ঠিক তেমনি এই গাছে বিদ্যমান আছে বিভিন্ন ধরণের ঔষধি গুণ।এই গাছটি হলো এক ধরণের লতানো উদ্ভিদ। অপরাজিতা গাছের বৈশিষ্ট্য তার নাম থেকেই কিছুটা অনুমান করা যায়। এই গাছের বেড়ে বেশ অপরাজেয় এর মতো। অন্যান্য কোনো গাছের বাধা, এর বেড়ে উঠাতে ভুমিকা রাখতে পারে না।
অপরাজিতা গাছ বেশ দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। এই গাছের ফুল হয় সাধারণত বর্ষা কালে। আবার শীত কালে এই গাছের ফুল সব ঝরে গিয়ে বীজে পরিণত হয়। ফাবেসিয়া গোত্রের এই উদ্ভিদটি হলো এক ধরণের লতানো উদ্ভিদ। বহু বর্ষজীবী এই উদ্ভিদটি একটি শোভাময় উদ্ভিদ হিসেবে এবং একটি প্রজাতি হিসেবে জন্মায়। এটি চাষ করার সময় সামান্য যত্নের প্রয়োজন পড়ে। এই গাছের শিকড় রাইজোবিয়া নামে পরিচিত। এর শিকড় মাটিতে থাকা ব্যাকটেরিয়ার সাথে একটি সিম্বেটিক পরিবেশ তৈরি করে থাকে।
অপরাজিতা গাছের যত্ন নেওয়ার উপায়
গ্রীষ্ম মন্ডলীয় যে অঞ্চল গুলো রয়েছে, সেখানে অপরাজিতার চারা গুলো বেশী বৃদ্ধি পায়। এই গাছের চারা গুলো এমন জায়গায় নির্বাচন করতে হবে, যেখানে সূর্যের আলো মিনিমাম ৪ থেকে ৬ ঘন্টা পর্যন্ত থাকে। অপরাজিতা যে কোন জায়গাতেই বেশ ভালো ভাবে বেড়ে উঠতে পারে, তবে তার জন্য শুষ্ক জায়গার প্রয়োজন হবে।
আরো পড়ুন : গর্ভবতী মায়ের ফল খাবারের তালিকা
যদি সেই জায়গায় জল উঠে কিংবা সেই জায়গায় জল থাকে সেখানে এই গাছের চারা বেড়ে উঠতে পারে না। এর চারা মাটি কিংবা টবে লাগানো যেতে পারে। টবে লাগানোর জন্য খুব বেশী একটা জায়গার প্রয়োজন পড়ে না।
অপরাজিতার চারা লাগানোর জন্য আপনার গৃহীত পদক্ষেপ গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
১. টব নির্বাচন করুন
অপরাজিতা চাইলে আপনি টবেও রোপণ করতে পারবেন। এর জন্য ভালো দেখে একটি টব নির্বাচন করুন। মাটি থেকে চারাটি যদি সঠিক মাত্রায় পুষ্টি উপাদান পেয়ে থাকে, তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই চারাটি বেড়ে উঠবে। ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি এর মাঝে টব নির্বাচন করুন।
২. মাটি প্রস্তুত করুন
অপরাজিতা গাছের জন্য উর্বর মাটি প্রস্তুত করুন। অন্যথায় গাছ সঠিক ভাবে বৃদ্ধি পাবে না। ভালো করে জল নিষ্কাশনেরও ব্যবস্থা করুন।
৩. পর্যাপ্ত আলোর ব্যবস্থা করুন
গাছটি কে প্রতিস্থাপণ করার পর এক সপ্তাহের জন্য ছায়া আছে এমন জায়গায় রেখে দিন। এক সপ্তাহ পর গাছটি কে এমন জায়গায় রাখুন, যেখানে হালকা রোদ পেতে পারে।
৪. পানির ব্যবস্থা করুন
অপরাজিতা গাছ যদিও খরা সহনশীল একটি উদ্ভিদ কিন্তু যদি অতিরিক্ত রোদ থাকে, তখন পানির ব্যবস্থা করতে হয়। মাটিতে থাকলে বেশী জলের প্রয়োজন পড়ে না, তবে টবে থাকলে মাটির পরীক্ষা অনুযায়ী পানির প্রয়োজন পড়ে।
৫. আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা বজায় রাখুন
গাছটি কে এমন জায়গায় রাখুন, যেখানে গাছের জন্য পর্যাপ্ত আর্দ্রতা ও তাপমাত্রা রয়েছে। অপরাজিতা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে বেঁচে থাকতে পারে। এর বেশী হলে মারা যায়।
হৃদরোগের উপকারিতায় অপরাজিতা
অপরাজিতা হলো একটি ভেষজ উদ্ভিদ। হৃদরোগের উপকারীতাতেও বেশ ভালো ভুমিকা রেখে চলে এটি। আমাদের রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডস, কোলেস্টেরল ও এল ডি এলের পরিমাণ কমিয়ে থাকে এই অপরাজিতা। নীল অপরাজিতার চা থেকে এই সবের উপকার পাওয়া যায়। তাই হৃদরোগের উপকারীতা পেতে চাইলে নিজের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন, অপরাজিতার চা।
নীল অপরাজিতা ফুলের চায়ের উপকারিতা
নীল অপরাজিতা ফুলের চায়ের উপকারিতা রয়েছে অনেক। হৃদরোগের সমস্যা, ডায়াবেটিসের সমস্যা, স্মৃতি শক্তি বাড়াতে, অ্যাজমা প্রতিরোধে কিংবা লিভার সুরক্ষায় নীল অপরাজিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। মূলত নীল অপরাজিতা ফুলের চা থেকে শরীর কে সুস্থতা দান করতে ব্যাপক ভুমিকা রাখে। তাই নিজেকে স্বাস্থ্যবান রাখতে চাইলে অপরাজিতাকে নিজের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে অপরাজিতা
নীল অপরাজিতার চা থেকে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার উপকারীতাও পাওয়া যায়। কারণ এই চা খেলে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা অনেক কমে থাকে। আর রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে, ডায়াবেটিস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। তাই ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে চাইলে, নিজের খাবার তালিকায় নীল অপরাজিতার চা কে রাখতে পারেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে অপরাজিতা ফুলের বিভিন্ন অংশ সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয়ে বিস্তারিত একটা ধারণা পেয়েছেন। বিষয়টি কে ঘিরে আপনার মতামত জানাবেন। আপনার বন্ধুদের সাথে এটি শেয়ারও করতে পারেন। ধন্যবাদ। 32353
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url